ভিট হেয়ার রিমুভাল ক্রিমের কি কোন প্বার্শপ্রতিক্রিয়া আছে ? যেমন লাগানোর পর গা জ্বলে বা অন্যকিছু …… & না থাকলে এটা কিভাবে ব্যবহার করবো?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

যদিও গায়ে লেখা থাকে " কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই" তবুও রয়েছে৷ ভীট ক্রিমটিও স্কিনের জন্য ক্ষতিকর। 


লোমনাশক ক্রিম ব্যবহারের পূর্বে  যে বিষয়গুলো জানা প্রয়োজন তা হল :

হেয়ার রিমুভাল ক্রিম ত্বকের প্রোটিনের গুনাগুণ পরিবর্তন করে দেয়। প্রোটিনের গঠন ভেঙ্গে যাওয়ার ফলে হেয়ার ফলিকল ঢিলা হয়। ফলে ত্বকে ঘষা দিলে খুব সহজেই লোম উঠে আসে। এটি ত্বকের উপরও প্রভাব ফেলে এবং ত্বকের যন্ত্রণা, পুড়ে যাওয়া বা চুলকানির সমস্যা সৃষ্টি করে।

হেয়ার রিমুভাল ক্রিমের রাসায়নিক ত্বকে জ্বালাপোড়ার অনুভূতি সৃষ্টি করে। এছাড়া যন্ত্রণা এবং অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়াও সৃষ্টি করতে পারে।

 যদি দীর্ঘ সময় ধরে এই ক্রিম ত্বকে লাগিয়ে রাখা হয় তাহলে ত্বক পুড়ে যেতে পারে। এছাড়াও ত্বক ফোলা, চুলকানি এবং ফোস্কা পড়ার মত সমস্যাও হতে পারে যদিও এটা বিরল। বিশেষ করে সংবেদনশীল ত্বকের মানুষদের জন্য এটি ক্ষতিকর। কতক্ষণ এই ক্রিম লাগিয়ে রাখতে হবে তা জানার জন্য লোমনাশক ক্রিম ব্যবহারের পূর্বে ভালো করে পড়ে নিন প্যাকেটের লেভেলটি।

 অনেক সময় ত্বক কালো হয়ে যাওয়ার সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তাই এর ব্যবহারের ফলে ত্বকে যদি কোন সমস্যা দেখা দেয় তাহলে এই ধরণের ক্রিম ব্যবহার করা বন্ধ করে দিতে হবে এবং একজন ডারমাটোলজিস্টের শরণাপন্ন হতে হবে।

 থ্রেডিং, ওয়াক্সিং, শেভিং এর মাধ্যমে শরীরের অবাচ্ছিত লোম দূর করা হলে চুলের উৎপাদন বৃদ্ধি পায় যেভাবে ঠিক তেমনি লোমনাশক ক্রিম ব্যবহার করলেও লোম গজানোর হার বৃদ্ধি পায়। নতুন গজানো লোম আগের চেয়ে মোটা হয়। ফলে পরবর্তিতে সময় বেশী এবং পরিমানে বেশী দিতে হয়।

আমার মতে রেজার ব্যবহার করা ভাল।তবে ব্লেড ধারাল ব্যবহার করতে হবে। কারন এতে কাটা ছেড়ার ভয় থাকে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ