মেয়েদের সমস্ত সাজই হারাম,যদি তা কোন পরপুরুষকে দেখানোর উদ্দেশ্যে হয়।তবে হাসবেন্ডের জন্য করা যাবে।তবে,সামগ্রিকভাবে কিছু সাজ করা হারাম যেমন-নখ পালিশ,নখ বড় রাখা,প্লাস্টিক সার্জারি করা,পুরুষোচিত কাপড় পরিধান করা,পরচুলা ব্যবহার করা,ট্যাটু করা।এমনকি কারন ছাড়াই চুল ছোট করা,বা বফ কাটিং না দেওয়াই ভালো।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মেয়েদের জন্য সাজ-সজ্জা হারাম নয়। মহান আল্লাহ সৌন্দর্যকে পছন্দ করেন। মানব সমাজে এ পরম আকর্ষণের প্রতি ইসলাম বিধি-নিষেধ আরোপ করে সৌন্দর্য চর্চার একটি মাপকাঠি রচনা করে দেয় যাতে ভারসাম্যপূর্ণভাবে তার চর্চা হয় ও অশ্লীলতার কারণ না হয়ে যায়। তাই প্রতিটি মুসলিম নর-নারীর কর্তব্য হলো, সৌন্দর্য চর্চাকে স্বীয় স্বামী ও মহিলা অঙ্গন পর্যন্ত সীমিত রাখা। স্বামীর উদ্দেশ্য সাজসজ্জা গ্রহণ করা একটি সওয়াবের কাজ। তাই স্বামীকে খুশি করার উদ্দেশ্যে সাজসজ্জায় থাকার জন্য স্ত্রীর প্রতি শরীয়তে নির্দেশ রয়েছে। তবে মহিলারা মাহরাম ব্যতীত অন্যদের সামনে সুসজ্জিতাবস্থায় যতবারই আসুক ততবারই তাদের গুণাহ হবে। তবে ভ্রু প্লাক করা প্রকাশ্য হারাম। কেননা, সৌন্দর্যের জন্য ভ্রু চাঁছা বৈধ নয়। কারন, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, আল্লাহর অভিশাপ হোক সেই সব নারীদের উপর, যারা দেহাঙ্গে উল্কি উৎকীর্ণ করে এবং যারা উৎকীর্ণ করায় এবং সে সব নারীদের উপর, যারা ভ্রু চেঁছে সরু করে, যারা সৌন্দর্যের মানসে দাঁতের মাঝে ফাঁক সৃষ্টি করে, যারা আলাহর সৃষ্টির মধ্যে পরিবর্তন আনে। (বুখারী, মুসলিম)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ