মিয়ানমার বর্তমানে কোনভাবেই রোহিঙ্গাদের নিতে চাচ্ছে না।তারা চাচ্ছে যে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে থাকুক।এইজন্য এ প্রশ্নটি করা.....        
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

রোহিঙ্গারা ফেরত না গেলেঃ

  • বাংলাদেশের উপর জনসংখ্যার চাপ বাড়বে।
  • চট্টগ্রাম এলাকার নৈতিক অবক্ষয় ঘটবে।
  • বেকারত্ব মারাত্মক হারে বাড়বে।
  • মাদক,চোরাচালান ইত্যাদি কাজে রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করা হবে।
  • এদের বসিয়ে বসিয়ে খাওয়ানোর জন্য দেশে অর্থনৈতিক সংকট সৃষ্টি হবে।
  • দেশে ভিক্ষাবৃত্তি বেড়ে যাবে।
  • বিভিন্ন অপরাধ সংঘটনে রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করা হবে। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
RushaIslam

Call

আসোলে রোহিঙ্গারা এমনই একটি জাতিগোষ্ঠী- সন্ত্রাস, মাদক চোরাচালান ও বছর বছর সন্তান জন্ম দেয়াকে তারা কর্তব্য বলে ভাবে। এবার তারা যদি বাংলাদেশ হতে ফেরত না যায়,তাহলে কি হতে পারে তা ভাবুন।আর মূলত রোহিঙ্গা দের বিপুল এই জনস্রোতের পরিষেবা দান করাও কষ্টের।পাহাড়-পর্বত ফসলি জমি সব রোহিঙ্গার দখলে চলে গেছে। দিনের পর দিন তাদের সংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমন তাদের অপরাধের মাত্রাও বাড়ছে। রোহিঙ্গাদের কারণে বাংলাদেশের পর্যটনস্বর্গ কক্সবাজারের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে পড়ছে। এ জেলার পাহাড় ও বনভূমি অস্তিত্ব হারাচ্ছে। রোহিঙ্গাদের মাদক-সংশ্লিষ্টতায় বিপর্যস্ত হচ্ছে দেশ। এবার আপনি চিন্তা করুন,তারা ফেরত না গেলে ভবিষ্যৎ এ আর কি হতে পারে। তাদের জন্য ভবিষ্যৎ এ আমাদের দেশের অর্থনৈতিক কাঠামো হুমকির মুখে পড়বে,বাড়তি জনসংখ্যার কবলে পড়তে হবে এদেশকে। ফলে খাদ্য,বাসভূমির সংকোট প্রকট হয়ে যাবে।তাদের অবস্থান দীর্ঘস্থায়ী হলে তাদের মধ্যে অস্থিরতা বাড়বে৷ তারা বেশি সুযোগ- সুবিধা ও চলাচলের স্বাধীনতা চাইবে৷ ফলে তারা রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হতে চাইবে৷ এবং কোনো কোনো রাজনৈতিক দল এর সুযোগও নেবে,ফলে রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা দেখা দিবে, সেইসাথে বিশৃঙ্খলা দেখা দিবে  সমাজে।জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত এই রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে সংকটের শুরু থেকেই একটি স্থায়ী সমাধান খুঁজে বের করার জন্য বাংলাদেশ সরকার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে,তবে এক্ষেত্রে সফলতা কবে আসবে তা কেউ নিশ্চিত নয়।মিয়ানমারের দ্বারা মৌলিক অধিকার বঞ্চিত এসব বাস্তুচ্যুত মানুষ স্বাভাবিকভাবেই অসন্তুষ্টিতে ভুগছেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ