অনেক হাদিসে পরেছি যে ইসলামে পুরুষের জন্য পুর্বে দাসী রেখে তার সাথে যৌন মিলন বৈধ ছিলো এবং এখনো ইসলামে দাসি প্রথা না থাকলেও বহু বিবাহ করা জায়েজ আছে,  এবং এউ উল্লেখ আছে যে বেহেশতে পুরুষদের জন্য একাধিক হুর বা যৌন সংগি থাকবে,  যখন যার সাথে ইচ্ছা মিলিত হতে পারবে  । অপর দিকে নারীর জন্য ইসলামে একটি মাত্র পুরুষ কে বিবাহ করার নিয়ম আবার সেই একটি মাত্র সামীকেও অন্য নারীর সাথে ভাগ করে নিতে হবে দুনিয়া ও আখিরাতে।  এতে করে কি ইসলাম নারীকে তার প্রাপ্য অধিকার বা সম্মান দিচ্ছে?  বা নারীর কি এটাই প্রাপ্য জানতে চাই?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Shawn

Call

ইসলাম দাস প্রথা সমর্থন করে।কিন্তুু অাপনি ভুল ধারণা অর্জন করলেন।

তাদেরকেই  দাসী বানানো যায় যারা যুদ্ধবন্দী,পরাধীন,অমুসলিম।ইসলাম যাকে তাকে দাসী বানাতে বলেনি।

অার  দাসীদের কখনো বিয়ে করা যায় না,এটা হারাম।বিয়ে করতে হলে দাসত্ব থেকে মুক্ত করতে হয়।

ইসলামের উদ্দশ্যে ছিল তাদের অাশ্রয় ও সুস্থ জীবন দেওয়া।বন্ধী হয়ে জীবনযাপন করার চেয়ে দাসী হওয়া কি ভাল নয়?যুদ্ধবন্দীরা অনেক কষ্ট পেত।তারা সংখ্যায় অনেক ছিল।

বর্তমানে অামরা সবাই স্বাধীন। যুদ্ধবন্দি রও নিয়ম নেই।ফলে দাসপ্রথা বিলুপ্ত হলো।রাষ্ট্রও দাস প্রথা বিলুপ্ত ও অপরাধ বলে অাইন বানালো।বর্তমানে এটা অপরাধ।

এখনো অনেক দেশে জোড় করে দাসী রাখার ঘটনা শোনা যায়।

কিন্তু ইসলামতো স্বাধীন ব্যাক্তিকে দাসী বানাতে বলেনি।

তাই না বুঝে ইসলামকে অসম্মান করা উচিত নয়।

ইসলাম ধর্মে দাসী

অামার প্রশ্নটা অামার ধর্মানুভুতিকে অাঘাত করল।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ