কাজের মেয়েকে বোঝানো হয়েছে......।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি নিম্নোক্ত আর্টিকেল (সংগৃহীত) আগে পড়ুনঃ

ইসলামে দাস দাসীর বিধান এখনো বলবত আছে। তবে তার জন্য শর্ত রয়েছে। শর্তমতে যদি কারো দাসী মিলে তাহলে স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও তাকে রাখা যাবে। বস্তুত ইসলাম দাসপ্রথার প্রবর্তক নয়।দাসপ্রথা বহুল প্রাচীন। যুগে যুগে প্রতিটি জাতির মাঝেই এ প্রথার উপস্থিতি ছিলো। ইহুদী খ্রিস্টান, হিন্দু ও রোমানদের মাঝেও দাসপ্রথা বিদ্যমান ছিলো। প্রাচীন ভারতে বৈদিক, আর্য ও বৌদ্ধ যুগেও দাসপ্রথার প্রমাণ পাওয়া যায়। ইসলামপূর্ব কালে ঋণদাস, আপরাধদাস ও যুদ্ধদাসসহ নানা রকম দাসপ্রথার প্রচলন ছিলো। ইসলাম এসে রাজনৈতিক নানা প্রয়োজনকে সামনে রেখে শুধু যুদ্ধদাসপ্রথাকে বহাল রেখে বাকি সব রকমের দাসপ্রথাকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে। সাথে সাথে দাস মনিবের পূর্বতন অমানবিক নীতকে বিলুপ্ত করে নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। ফলে দেখা গেছে দাস হয়েও পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মুসলিম মনীষীর আসনে সমাসীন হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। উপরন্তু যুদ্ধদাস রীতিটাও আবশ্যকীয় নয়। যুদ্ধবন্দিদের ব্যাপারে ইসলামের কয়েকটি নীতি রয়েছে। ১। মুক্তিপণের বিনিময়ে মুক্ত করা ২। হত্যা করা ৩। কারাগারে বন্দি করা ৪। বন্দিবিনময় করা ৫। দাসে পরিণত করা। ইসলামী শরীয়তে অবস্থাভেদে উপরোক্ত যে কোনো একটি গ্রহণের অবকাশ রয়েছে। সুতরাং ইসলামে এখনো যুদ্ধদাসপ্রথার বিধান এখনো বলবত আছে। সুতরাং এখনো যদি শরীয়াসম্মত পন্থায় ইসলামী জিহাদ সংঘটিত হয় এবং বিধর্মী নারী পুরুষ বন্দি হয় এবং আমীরুল মুমিনীনের নির্দেশক্রমে তাদেরকে দাস দাসী হিসেবে ঘোষণা করা হয় তাহলে তারা দাস দাসী হিসেবেই বিবেচিত হবে।

কৃতজ্ঞতা ঃ জানি দেখা হবে।





অতএব, বোঝা গেল যে উপরোল্লখিত পদ্ধতিতে কোন ব্যাক্তি যদি কোন দাসী পায় তবে তার সাথে যৌন মিলন জায়েজ।অন্যথায় নয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ