ভাই এমন হতাশা নিয়ে কতো মানুষ যে বেচেঁ আছে তার নির্দিষ্ট সংখ্যা কারোর ই জানা নেই। আপাতত নিজেকে এমন কিছু মনে হয় যেন বেঁচে থেকে ও নেই।
আমি এর উত্তর লিখতে বসেছি কারণ আমার জীবন টা ও ছিল ঠিক এই রকমের।
আমি যা ভাবতাম তা আরো ভয়াবহ কিন্তু কিছুতেই আমার জঘন্য হস্তমৈথুন এর অভ্যাস দূর করা সম্ভব হচ্ছিল না। আমি মাসের বেশীর ভাগ দিন দুই বার করে করতাম।
ভরা পূর্ণিমা তে দৈনিক তিন বার ও করা হতো।
ত্রিশ বছর বয়সে আমি নিভৃতে চিন্তা করি বীগত বছরে আমি আমার দেহের তেজস্ক্রিয় পদার্থ বা জীবনী শক্তি কত গামলা অপচয় করেছি ?
আর শরীর বৃত্তির প্রাকৃতিক কার্যকলাপে আপনি শত চেষ্টা করে ও এই বদভ্যাস বন্ধ করতে পারবেন না। আপনার দেহে চুলকানি আর পুঁজ হবার প্রবনতা থাকলে এই ব্যাধি অনেক গুনে বেড়ে যায়।
মূলত চর্ম রোগের প্রভাবে দেহস্থিত বীর্য থলি তাড়াতাড়ি পূর্ন হয়ে যায় আর তখন ই পুং লিঙ্গনিষ পিষ করে আর বাধ্যতামূলক বীর্যস্খলন করতে হয়।
আপনি এখন হস্তমৈথুন বন্ধ করলে প্রসাব এর সাথে বীর্য বেরোতে থাকবে। অথবা কোনো না কোনো ভাবে বেরোবে তাই এর এক মাত্র চিকিৎসা যথা সময়ে বিয়ে বা যৌন সঙ্গম।