এন্টিবায়োটিক কারনে ক্রিয়েটেনিন ০.৯০ থেকে ১ হইছে এটা কি সমস্যা বা কমবে কি বা কি করা যায়?

এন্টিবায়োটিক খায়ার আগে পয়াপ্ত পরিমাণ এ ভাত বা অন্য পুষ্টকর খাদ্য খাবেন বমি যাতে না আসে সেই জন্য পান সুপারি খেতে পারেন । ডাক্তার এর পরামর্শ নিন ।

আপনি দ্রুত চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন। রোগ বৃদ্ধির আগেই চিকিৎসক এর পরামর্শ নেয়া উচিৎ।  আপনি প্রতিদিন  ১-২ গ্লাস পানিতে হাফ চামচ হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে ভাল করে ফুটিয়ে সেই পানি পান করুন...

সাধারণত রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর স্বাভাবিক মাত্রা হল ০.৮৪  থেকে ১.২১। আপনার তো এই মাত্রা স্বাভাবিকইই আছে। এথেকে বোঝা যায় আপনার কিডনির বা কোনোপ্রকার শারীরিক সমস্যা নেই।

১.১ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটারের কম থাকতে হবে । 

কুসুম গরম জলের মধ্যে চালের গুড়ো এবং লেবুর রস মিশিয়ে সেটি দুইবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এন্টিবায়োটিক রিঅ্যাকশন জন্য পায়খানা কালো ও পাতলা হলে তা ইনশাআল্লাহ কমে যাবে।   দিনে একটি করে স্যালাইন...

১.প্রতিদিন এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে এক চামচ অ্যাপল সিডার ভিনেগার যোগ করে পান করুন। যেকোন বেলায় খাবার পরে এটা খেতে পারেন।  ২.এক টুকরো দারুচিনি প্রতিদিন চিবিয়ে খাবেন। ৩.প্রতিদিন একটি করে আপেল...

আপনার টেস্ট রিপোর্ট টির বিস্তারিত ছবি প্রদান করতে পারবেন...? যদি পারেন তাহলে সঠিকভাবে বলা যেতো। এই ২টি হাসপাতাল ই উত্তম। ল্যাবরেটরির ত্রুটির কারণে এমনটি হতে পারে। আপনি আরেক জায়গায় টেস্ট...

ডোজের অতিরিক্ত এন্টিবায়োটিক সেবন একেবারেই উচিৎ নয়। আর অবশ্যই এন্টিবায়োটিক এর ডোজ আপনাকে কমপ্লিট করতে হবে।আমরা অনেকেই ডোজ কমপ্লিট না করা অবস্থায় এন্টিবায়োটিক খাওয়া বন্ধ করে দেই, ফলে জীবাণুগুলো পুনরায়...

এটি রোগের ধরন অনুযায়ী সেবনের পরামর্শ দেয়া হয়। আপনার রোগ বিবেচনা করে নূণ্যতম ৩ দিন থেকে ৫ দিন/৭ দিনের এন্টিবায়োটিক এর ডোজ প্রদান করা হয়।তবে অবশ্যই এন্টিবায়োটিকের ডোজের সাথে দিনে...

সাধারণত সাধারণত শরীরের ক্রিয়েটিনিন এর ধারাণ মাত্রা ০.৬ থেকে ১.৪ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার হওয়া উচিৎ।  আপনি ৩জায়গায় টেস্ট করিয়েছেন লিখেছেন। তাহলে যে দুই জায়গার রিপোর্ট একই এসেছে সেই রিপোর্ট টিই সঠিক বলে...