না প্রেগন্যান্ট হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই । জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল খাওয়ার কারনে হালকা মাসিকের রক্তপাত হয়েছে। দুশ্চিন্তা করবেন না ইহা ঠিক হবে। তবে পরবর্তীতে মাসিক ক্লিয়ার না হওয়া পর্যন্ত আর ইমার্জেন্সি...

আপনি ডায়াগনেস্টিক সেন্টারে টেস্ট করাতে পারেন।আবার পরমাণু চিকিৎসা কেন্দ্রেও টেস্ট করাতে পারেন।

যেহেতু রেজাল্ট নেগেটিভ আসছে ভয়ের কোন কারণ নেই আর যদি বেশি সন্দেহ থাকে গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ নিন।       

যেহেতু এই পিল সেবনের ফলে দুই দিন পর মাসিকের রক্তপাত হয়েছে  তাহলে আর প্রেগন্যান্সির কোন ভয় নেই আপনি নিশ্চিত থাকুন। আর তলপেটে ব্যথা,মাথা ব্যথা, শরীর দুর্বল লাগা বা লেলিয়ে পড়া, বমি...

না এই পিল ১২০ ঘন্টার মধ্যে সেবন করলে প্রেগন্যান্সির সম্ভাবনা থাকবে না। আর বমি ভাব,মাথা ব্যথা, তলপেটে ব্যথা, শরীর দুর্বল লাগা পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রভাব। 

না, গর্ভবতী অবস্থায় চিকিৎসক এর পরামর্শ না নিয়ে যেকোনো প্রকার মেডিসিন সেবন থেকে বিরত থাকুন। এতে মায়ের কিংবা বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে।

না সহবাসের ১ম সপ্তাহের মধ্যে প্রেগন্যান্সির সব লক্ষন দেখা দিবে না। তবে প্রেগন্যান্সির লক্ষন গুলো মাসিক মিসিং এর প্রথম সপ্তাহ থেকেই প্রভাব ফেলানো শুরু করে যা আসতে আসতে...

ঋতুচক্রের ৯ম দিনের আগের ও ২০শ দিনের পরেকার সময়কে মোটামুটি নিরাপদ সময় বলে ধরা যায়। এই সময় যৌনমিলন ঘটলে তার থেকে সন্তান ধারণের তথা গর্ভবতী হওয়ার সম্বাবনা থাকে না, কারণ...

আসলে D&C করানো হয় কোন নারী গর্ভপাত করালে তার জরায়ুতে বেবির ভ্রুন এর কিন্তু অংশ থেকে গেলে তা D&C করার মাধ্যমে ওনার জরায়ুর ভিতর থেকে বেবির ভ্রুনের...

আপনি ২৩ তারিখ ও ২৮ তারিখে দুইটি ইমার্জেন্সি পিল খাওয়া ভুল করেছেন। যার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রভাবের কারনে মাসিক ক্লিয়ার হচ্ছে না।তবে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা নেই।  আপনি নিশ্চিত থাকুন। আর মাসিক ক্লিয়ার হবে  অপেক্ষা...