[[ যদি ইসলামী শরিয়তের কথা বলেন তাহলে ভালোবাসা জায়েজ, কিন্তু সেটা হবে মায়ের সাথে সন্তানের ভালোবাসা, ভাইয়ের সাথে বোনের ভালোবাসা]] আর যদি বৈঙ্গানিক দৃষ্টি থেকে বলেন তাহলে ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক একটি অভিজ্ঞতা। বিশেষ কোন মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভালোবাসা। তবুও ভালোবাসাকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভাগ করা যায়। আবেগধর্মী ভালোবাসা সাধারণত গভীর হয়, বিশেষ কারো সাথে নিজের সকল মানবীয় অনুভূতি ভাগ করে নেওয়া, এমনকি শরীরের ব্যাপারটাও এই ধরনের ভালোবাসা থেকে পৃথক করা যায় না। ভালোবাসা বিভিন্ন রকম হতে পারে, যেমন: নিষ্কাম ভালোবাসা, ধর্মীয় ভালোবাসা, আত্মীয়দের প্রতি ভালোবাসা ইত্যাদি। আরো সঠিকভাবে বলতে গেলে, যে কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর প্রতি অতিরিক্ত স্নেহ প্রায় সময় খুবই আনন্দদায়ক হতে পারে... এমন কি কোনো কাজ কিংবা খাদ্যের প্রতিও। আর এই অতি আনন্দদায়ক অনুভূতিই হলো ভালোবাসা
ভালোবাসা তখনই বৈধ হবে যখন তা আল্লাহর প্রতি নবির প্রতি মায়ের প্রতি বাবার প্রতি ভালোভাসা হবে।তবে ভালোবাসা যদি কোন মেয়ের প্রতি হয় তাহলে তা অবৈধ হবে।বিয়ের আগে কোন মেয়ের প্রতি ভালোবাসা অবৈধ বলে গণ্য হবে।তাই বলে বিয়ের পর স্ত্রীকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে ভালোবাস যাবেনা।বিয়ের পরও কোন মেয়েকে ভালোবাসা যাবেনা। ইসলাম এটি সমর্থন করেনা।