যেহেতু সহবাসে কনডম ব্যবহার করেও মাসিক হচ্ছে না সে ক্ষেত্রে কনডম ছিড়ে গেলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। তবে আপনি প্রথমত মাসিক বন্ধের 20 দিন পর প্রেগন্যান্সি টেস্ট করবেন। রেজাল্ট নেগেটিভ আসলে অবশ্যই একজন গাইনি ডাক্তারের চিকিৎসা নিবেন। মাসিক বন্ধের কিছু কারণেও মাসিক বন্ধ হতে পারে । যোনি ইনফেকশন, রক্তশূন্যতা, কারণেও মাসিক বন্ধ হতে পারে। তাই রেজাল্ট নেগেটিভ আসলে একজন গাইনি ডাক্তারের চিকিৎসা নিবেন। ধন্যবাদ।