অজু না করে কি কুরআন পড়া যাবে?

গোপনীয কোন অঙ্গ স্পর্শ করলে অযু ভেঙ্গে যায় ।

মোট চারটি অঙ্গে পানি পৌঁছাতে হয়;হাত,মুখ,মাথা ও পা।এই চার অঙ্গে পানি পৌঁছানো ফরজ।তবে ফরজগুলো সঠিকভাবে পালন করতে সুন্নাত পালন করা আবশ্যক তাই এগুলোর ভিতরে ও বাহিরে আরো কিছু অঙ্গ রয়েছে...

অজু ছাড়া নামাজ হয় না।তাই নামাজের আগে অজু করতে হবে।অজু করলে শরীরে ভালো লাগে।হাত পায়ের ময়লা দূর হয়।এতে অনেক উপকার হয়।

শূকরের মাংস গায়ে লাগলে অজু নষ্ট হবে না। কেননা, তা অজু ভঙ্গের কারণ নয়। যতক্ষণ না অজু ভঙ্গের কোন কারণ না ঘটেছে এ ক্ষেত্রে অজু নষ্ট হবে না। যেই যায়গায়...

অজু ছাড়া মোবাইলে সূরা স্পর্শ করে পড়া যাবে কি যাবেনা উক্ত মাসআলাটির ব্যাপারে আলেম সমাজে দ্বিমত রয়েছেঃ কেউ বলেন, অজু ছাড়া মোবাইলে সূরা স্পর্শ করে পড়া যাবে এবং বিনা অজুতে ধরাও...

সহবাসের পরে স্বামী স্ত্রী উভয়ের গোসল ফরজ হয়ে যায়। ফরয গোসল না করে ইবাদত করা যাবে না। ওযু করে সাময়িক ফ্রেশ হওয়া যায় তবে ফরয গোসল না করে ইবাদাত করা...

নামাযের অজুর পর কিছু খেলে নামাযের অযু নষ্ট হয়না। আগুনে প্রস্ত্তত খাদ্য আহারের ক্ষেত্রে অযু করার বিধান সম্বলিত হাদিসটি নাসিখ বা রহিতকারী বলে গণ্য। ইবনু আবী উমার (রহঃ) আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু...

অজু করার পর নিজের লজ্জাস্থানে হাত দিলে অজু নষ্ট হয় না। লজ্জাস্থান স্পর্শ করলে অজু ভঙ্গ হবে না। কারণ এটি শরীরের একটি অঙ্গ। অন্যান্য অঙ্গ স্পর্শ করলে যেমন অজু ভাঙ্গবে...

হ্যাঁ, আপনি পেশাব-পায়খানা ব্যতীত সবসময়ই যেকোনো দোয়া পাঠ করতে পারেন। তবে নির্দিষ্ট কোনো জায়গায় নির্দিষ্ট দোয়া পাঠ করার প্রাধান্যই বেশি। যেমন ধরুনঃ খাওয়ার সময় “বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম” বলা, পেশাব-পায়খানায় প্রবেশের...

হ্যা নামাজ পড়া যাবে।তবে হারাম কিছু ঐসব তেল বা ক্রিমে থাকলে নামাজ হবেনা।আমাদের নবিও মাথায় তেল দিতেন।তেল দেওয়া সুন্নত।আপনি হালাল তেল দিলে কিছু হবেনা।