ক্যাস্টর অয়েলের সাথে নারকেল তেল আর ইকেপ মিশিয়ে চুলে গালে মাখলে কি চুল দাড়ি গজাবে?

ডিমে চুলের স্বাস্থ্য উজ্জল হয়। এ্যালোভেরা চুল গজানোর সাথে সাথে চুল মজবুত ও ঘন করে। একই সাথে চুলের স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে নারকেলে তেলের জুড়ি নেই।

নারিকেল তেলে ৯৯% ফ্যাট থাকে। যার প্রধান অংশই সম্পৃক্ত চর্বি। ১০০ গ্রাম নারিকেলের তেলে ৮৯০ ক্যালোরি পাওয়া যায়। সম্পৃক্ত চর্বির অর্ধেকটা হচ্ছে লরিক এসিড। অন্যান্য স্যাচুরেটেড ফ্যাটের মধ্যে থাকে মাইরিস্টোলেইক...

সমপরিমাণ নারিকেলের সাথে ভিটামিন ই তেল মিশিয়ে সপ্তাহে দুবার মাথার ত্বকে মালিশ করুন। এটা চুল পড়া কমাবে ও চুলের সার্বিক যত্ন নেবে। তথ্যসূত্রঃ bdnews

হ্যাঁ।৯০% কার্যকরী পদ্ধতি এটা।আপনি যেকোন ডাক্তারের কাছে গেলে আপনাকে প্রথমেই মাথা ন্যারা করতে বলবে।এটা সকল চুলের সমস্যার প্রাথমিক চিকিৎসা।

ভাই আপনার প্রাধান সমস্যাটি হচ্ছে ব্রনের তাইতো!! আচ্ছা ভাই আপনাকে একটা কথা বলি আপনি কি জানেন আপনার এই ব্রন খুটা বাজে অভ্যাস থেকে আপনার কতো বড় মারাত্নক চর্ম সমস্যার সৃষ্টি হতে...

আপনার শরীরে প্রচুর ভিটামিন ই এর অভাব।আপনি যদি ই-ক্যাপ ক্যাপস্যূল কিনে দৈনিক একটি করে রাতের বেলা সেবন করেন তাহলে সবচেয়ে সহজ ও ভালো হয়।আর বেশি সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

চুলে শরিষার তৈল দিলে চুল ঘন হয় এবং চুল কালো করে। চুল পড়া কমায়। শরিষার তৈল এ ভিটামিন-ডি রয়েছে যা চুলের জন্য পুষ্টিকারক। চুলের গোড়া মজবুত করে  । 

চুলের যত্নে যে তেল সবচেয়ে ভালোঃ ১। কালোজিরার তেল। ২। জলপাইয়ের তেল। ৩। আমলকির তেল। ৪। সরিষার তেল। ৫। নারিকেল তেল। ধন‍্যবাদ।

আমার মতে শুরুর দিকে পাতলা দাড়ি রাখাই উত্তম হবে।

হ্যা ব্যবহার করতে পারবেন সমস্যা নেই।  তবে ই ক্যাপ ক্যাপসুল এর তরল টি চুলের গোড়ায় লাগাবেন অবশ্যই ।