আমার প্রায় দুই থেকে তিনমাস আগে হাতে চুল্কানির সমস্যা দেখা দেয়।তখন কম ছিলো।আমি ফেক্সোফেনাডিন ট্যাবলেট খেয়েছি কিছুদিন।খাওয়ার সময় কমে থাকে,পরে আবার বৃদ্ধি পায়।এতোদিন কম ছিলো।লাস্ট ১৫ দিনে বেড়েছে।পায়ে ও চুল্কায় এখন,শরীর এর ভিবিন্ন জায়গায় চুলকিয়ে ব্রন টাইপ কিছু উঠে।এগুলো থেকে কালো কালো দাগ হয়ে যাচ্ছে।ডক্টর দেখিয়েছিলাম,কিন্তু ওষুধ কন্টিনিউ করতে পারছিনা,বমি ভাব হয়,মাথা ঘুরে ওষুধগুলো খেলে তাই। হাতে এক জায়গায় ঘা হয়ে গেছে,ভিতরে পুজ আছে।প্রথমে চুল্কিয়ে,পরে এই ঘা হয় হাত এ।যদিও অন্য কোথাও এমন সমস্যা হয়নি।


সমস্যা তীব্র আকার ধারন করছে,এমতাবস্থায় আমার করনীয় কি? হেল্প মি প্লিজ।image


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

চুলকানি মারাত্বক অবস্থায় হলে করণীয়

ক) চুলকানি কমানোর জন্য এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ঔষধ দিতে হবে।

খ) এন্টিবায়োটিক (ফ্লুক্লোক্সাসিলিন বা সেফ্রাডিন) জাতীয় ঔষধ দিতে হবে।

গ) Pramoxine Lotion বা Hydrocortisone Cream দেয়া যেতে পারে।

ঘ) Ivermectin ১ ডোজ প্রয়োজনে ২-৩ ডোজ দেয়া যেতে পারে চূড়ান্ত মারাত্বক অবস্থায়।

প্রাকৃতিক চিকিৎসা

* আর নিমপাতা সেদ্ধ করে ঐ আধা কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করুন কমপক্ষে 1-2 সপ্তাহ।

* নিম পাতা ও ফুল বেটে গায়ে লাগাতে হবে।

* নিমের ক্যাপস্যুল (বাজারে পাওয়া যায়) বা টেবলেট খেতে হবে ৩ বেলা।

* রসন সরিষার তেলের সাথে ভেজে খেতে হবে ও রসন বাটা সরিষার তেলে গরম করে তা আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করতে হবে।

* কালোজিরার তেল শরীরে মাখতে পারেন, কালোজিরার ভর্তা বা তেল খাওয়া যেতে পারে।

বি.দ্র. ওষুধ ব্যবহারের পূর্ব থেকে শুরু করে ব্যবহার শেষেও কিছু দিন রোগীর ব্যবহৃত বিছানাপত্র (বিছানার চাদর, বালিশের কভার) ও অন্যান্য ব্যবহৃত কাপড়-চোপড় গরম পানিতে ফুটিয়ে পরজীবীমুক্ত করতে হবে। চুলকানি চিকিৎসা না করলে কিডনির জটিল অসুখ হতে পারে। তাই চুলকানি রোগ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা একান্ত জরুরী।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এমতাবস্থায় একজন চর্ম,যৌন,এলার্জি বিভাগের বিশেষজ্ঞকে দেখানোই সবচেয়ে ভালো হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ