আগে ডিভিশন থাকতে তেমন সমস্যা হত না কারন আনুমানিক রেজাল্ট প্রায়ই সঠিক হত। কারন প্রথম শ্রেণি দ্বিতীয় শ্রেণী পরীক্ষার্থী সহজেই রেজাল্ট ধারনা করতে পারত। কিন্তু বর্তমানে সিজিপিএ হওয়াই আপনি বলতে পারবেন না যে কত পয়েন্ট পাবে। ধরে নিলাম আপনি ৩.০০ দিয়া ফর্ম পুরন করলেন, কিন্তু পরে রেজাল্ট হল ৩.১ বা ২.৮০ তখন কিন্তু আপনি ধরা খেলেন। কাজেই বুঝতে পারছেন নিশ্চয়। তবে হ্যা আপনি যদি মনে করেন আমি ভাইবা তে যাবোনা, অভিজ্ঞতা লাভের জন্য পরীক্ষা দিবো তবে দিতে পারেন। কিন্তু এই কাজ করা ঠিক না কারন আপনি যে ফরম পূরন করছেন তা ডাটাবেজে সেভ থাকে, পরবর্তিতে কেউ যদি চায় দেখতে তবে ধরা খাবেন।
বিসিএসে অাবেদন করার শেষ দিন বা তার অাগে অনার্স বা মাস্টার্স ফাইনালের সব বিষয়ের পরীক্ষা শেষ হলে Appeared সার্টিফিকেট দিয়ে বিসিএস দেওয়া যায়। যেমন: ৪০ তম বিসিএসে অাবেদন করার শেষ তারিখ আগামীকাল ১৫ নভেম্বর। কারও ফাইনাল পরীক্ষা যদি ১৫ নভেম্বর বা তার অাগে শেষ হয়েছে কিন্তু রেজাল্ট প্রকাশিত হয়নি তাহলে Appeared সার্টিফিকেট দিয়ে বিসিএস দিতে পারবে। তবে ভাইভা বোর্ডে অনার্স বা মাস্টার্স এর মূল সনদপত্র দেখাতে হবে। ভাইভা বোর্ডে মূল সনদপত্র দেখাতে না পারলে ভাইভা গ্রহণ করা হবে না।