আমি দুপুরে ভাত খাওয়ার পর ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ পায় এর কারন কি
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Jamiar

Call

মূলত এই ৭টি কারণে এক জন পুরুষের প্রস্রাবের বেগ কমিয়ে আসতে পাড়ে।


১. প্রস্টেট গ্ল্যান্ড যদি আয়তনে বেড়ে যায়, তা হলে প্রস্রাবে বাধা সৃষ্টি হয়। ৫০ বছরের অধিক বয়স্ক পুরুষদের মধ্যে এই সমস্যা প্রায়শই দেখা দেয়। 

২. মূত্রনালীর কোন ইনফেকশনের কারণে মূত্রের বেগ কমে যেতে পারে। প্রস্রাব চেপে রাখা, কিংবা যৌন রোগের কারণে এই ধরনের ইনফেকশন জন্ম নিতে পারে শরীরে। 

৩. মূত্রথলিতে যদি পাথর সৃষ্টি হয়, তা হলেও কমে যেতে পারে প্রস্রাবের বেগ।

৪. মূত্রনালীতে কোনও বাধা বা বন্ধন তৈরি হলে তার জন্যও প্রস্রাবের বেগ হ্রাস পেতে পারে।

৫. অন্য দিকে প্রস্রাবের বেগ হ্রাস হতে পারে মূত্রথলির মুখে কোন কারণে সৃষ্টি হওয়া বাধার লক্ষণও। ৬. মূত্রথলির নমনীয়তা যদি কোন কারণে হ্রাস পায়, অর্থাৎ যদি নিউরোজেনিক ব্লাডারের সমস্যা দেখা দেয়, তা হলেও মূত্রের বেগ কমে আসে। ৭. ডিহাড্রেশন অর্থাৎ যদি কোন কারণে শরীরে পানির অভাব দেখা দেয়, তা হলেও প্রস্রাবের বেগ কমে যায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
AsmSayem

Call

প্রসাব হওয়াটা তেমন গুরুতর কিছু না।প্রসাবের মাধ্যমে শরীরের মধ্যকার বজ্য পদাথ যেমন:ইউরিয়া,ইউরিক এসিড এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকারক পদাথ শরীর হতে বের হয়ে যায়।তবে ঘন ঘন প্রসাব ডায়বেটিস এর লক্ষন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বার বার প্রস্রাব (urine) পেলে- এই সমস্যা হয় সেই খাবার (food) গুলো ডায়েট থেকে বাদ দিলে বা কম খেলে ব্লাডারকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে।অনেকেই আছেন যাদের বারবার প্রস্রাব (urine) পায়। এবং বাধ্য হয়েই টয়লেটে ছুটতে হয়। অনেকে আবার এটাকে ডায়াবেটিসের (diabetic) উপসর্গ মনে করে ডাক্তারের কাছে ছুটেন। ডাক্তার হাসিমুখে বলে দেন যে এটা সুগারের কোন সমস্যা নয়।তবে কি? চিকিত্সকদের মতে, ডায়াবেটিস (diabetic) ছাড়াও ওভারঅ্যাকটিভ ব্লাডার (ওএবি) হওয়ার কারণে এমনটা হতে পারে। যদিও ওএবি সমস্যার কোনও বিশেষ ডায়েটের কথা চিকিত্সকরা বলছেন না। তাদের পরামর্শ, কিছু খাবার (food) ব্লাডারে অস্বস্তি বাড়ায় যার ফলে এই সমস্যা হয় সেই খাবার(food) গুলো ডায়েট থেকে বাদ দিলে বা কম খেলে ব্লাডারকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে। দেখে নিন কোন খাবার(food) গুলো আছে সেই তালিকায় : ০১. কফি: সকালে উঠে কফি থান? যদি আপনার ব্লাডার ইনফেকশনের সমস্যা থাকে তাহলে এই অভ্যাস ছাড়ুন। কফির মধ্যে থাকা ক্যাফেইন ব্লাডারে অস্বস্তি বাড়ায়। ০২. অ্যালকোহল: মদ্যপান করলে যে বেশি প্রস্রাব (urine) পায় তা যারা নিয়মিত মদ্যপান করেন তারা করেন। অ্যালকোহল যে শুধু পেটে অস্বস্তি হয় তা নয়, ব্লাডারেও অস্বস্তি তৈরি করে। তাই সংক্রমণের প্রবণতা থাকলে অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকুন। ০৩. সোডা: ব্লাডার ফুলে যাওয়া, মূত্রনালির সংক্রমণ বা ওএবি থাকলে সোডা খেলে সমস্যা আরও বেড়ে যায়। তাই কার্বনেটেড বা সাইট্রাস সোডা থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকুন। তার বদলে যতটা সম্ভব জল খান। ০৪. অ্যাসিডিক ফল: শরীরের পক্ষে ফল খাওয়া ভাল। কিন্তু যদি আপনার ব্লাডারের সমস্যা থাকে তাহলে অ্যাসিডিক ফল মূত্রনালির সংক্রমণ বাড়াতে পারে। সে ক্ষেত্রে কমলালেবু, আঙুর, লেবু, টোম্যাটো, পিচ, আপেল, আনারস থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা। ০৫. স্পাইসি খাবার: (food) যদি আপনার পিজায় এক্সট্রা চিলি ফ্লেকস বা চিকেন কারিতে অতিরিক্ত ঝাল খেতে ভাল লাগে তবে আপনার মূত্রনালিতে সংক্রমণ থাকলে একটু সাবধান থাকতে হবে। কারণ ঝাল, মশলাদার খাবার (food) ব্লাডারে অস্বস্তি তৈরি করে। ০৬. কৃত্রিম সুইটেনার: ক্যালরির পরিমাণ কমানোর জন্য অনেকেই খাবারে (food) চিনির বদলে কৃত্রিম সুইটেনার যোগ করেন। তবে চিকিত্সকরা জানাচ্ছেন, যদি মূত্রনালিতে সংক্রমণ থাকে তাহলে কৃত্রিম সুইটেনার থেকে দূরে থাকুন। এতে সংক্রমণ বাড়তে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ