শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

হঠা প্রেসার বেড়ে গেলে যা করতে হবে।–

১. হঠা রক্তচাপ বেড়ে গেলে ডাক্তারের পরামর্শে ঘুমের ওষুধ সেবন করা।

২.ওজন কমানো।

৩. লবণ কম খাওয়া।

৪. নেশাদ্রব্য গ্রহণ না করা।

৫. প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট জোরে জোরে হাঁটা।

৬. চর্বিজাতীয় খাবার কম খাওয়া।

৭. প্রচুর ফল ও শাকসবজি খাওয়া।

৮. মাছ বেশি খাওয়া।

৯. ধূমপান পরিত্যাগ করা।

১০. ডায়াবেটিস, হাইপারলিপিডেমিয়া (রক্তে অতিরিক্ত চর্বি জমা হওয়া) নিয়ন্ত্রণে রাখা।

১১. ঘন ঘন রক্তচাপ পরিমাপ না করা।

১২. হাসিখুশি ও প্রফুল্ল থাকা। বন্ধু-পরিজনসহ সুখী জীবন-যাপনের চেষ্টা করা।

১৩. মানসিক অবসাদগ্রস্ততা দূর করা।

১৪. উচ্চমাত্রার ওষুধ গ্রহণ করে হঠা রক্তচাপের অতিরিক্ত না কমিয়ে ফেলা।

১৫. যথেষ্ট বিশ্রাম নেওয়া।

হঠা প্রেসার কমে যা করবেন।-

সবচেয়ে ভালো হয়, এক গ্লাস পানিতে দুই চা-চামচ চিনি ও এক-দুই চা-চামচ লবণ মিশিয়ে খেলে।

তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে, তাদের চিনি বর্জন করাই ভালো।

এক কাপ কফি খেতে পারেন।

 স্ট্রং কফি, হট চকোলেট, কমল পানীয়সহ যে কোনো ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয় দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে।

আর যারা অনেক দিন ধরে এ সমস্যায় ভুগছেন, তারা সকালে ভারী নাশতার পর এক কাপ স্ট্রং কফি খেতে পারেন।

এক-দুই কাপ কিশমিশ সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।

সকালে খালি পেটে কিশমিশ ভেজানো পানি খেয়ে নিন।

৫/৬টি কাঠবাদাম ও ১৫ থেকে ২০টি চিনাবাদাম খেতে পারেন।

পুদিনাপাতা বেটে এতে মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন।

এক কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ যষ্টিমধু দিয়ে রেখে দিন।

২-৩ ঘণ্টা পর পান করুন। এছাড়া দুধে মধু দিয়ে খেলেও উপকার পাবেন। ইত্যাদি, ইত্যাদি।

আপনার বাবার প্রতি শুভ কামনা রইল।

 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

★আপনার ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কি করবেন? *অধিক শারীরিক শ্রম করুন। *ওজন মাত্রাতিরিক্ত হলে ওজন কমান। *লবন খাওয়া কমান। *অধিক ফল ও সবজী খান। *যদি মদ্য পানের অভ্যাস থাকে তবে তা পরিহার করুন। ★মানসিক চাপের ব্যাপারে কি করনীয়? মানসিক চাপযুক্ত পরিস্হিতিতে আপনার ব্লাড প্রেশার বেড়ে যেতে পারে কিন্তু চাপ মুক্ত হলেই ব্লাড প্রেসার স্বাভাবিক অবস্হায় ফিরে আসে। আয়েশ বা ধ্যান আপনাকে এই স্বল্প স্হায়ী হাই ব্লাড প্রেসার থেকে মুক্ত থাকতে সহায়তা করে। আবার যেসব জিনিস দীর্ঘ স্হায়ী মানসিক চাপের সৃষ্টি করে যেমনঃআর্থিক দুশ্চিন্তা, কাজের চাপ, এগুলো থেকে ও হাই ব্লাড প্রেসার হতে পারে। তবে এ নিয়ে আরো গবেষণা প্রয়োজন। ★ধূমপান ঃ ধূমপান করোনারী হার্টের অসুখের একটি প্রধান ঝুঁকি। আপনি যখন ধূমপান করেন তখন আপনার ব্লাড প্রেসার বেড়ে যায়।আপনি যদি ধূমপান করেন এবং আপনার যদি হাই ব্লাড প্রেসার থাকে তবে আপনার ধমনী অতি সত্বর সরু হয়ে যাবে। ধূমপান ত্যাগ করা মানে জীবন যাত্রা প্রনালীতে একটি বড় ধরনের পরিবর্তন আনা। ★ব্লাড প্রেসারের ঔষধ আপনার ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া প্রেসারের ঔষধ খাবেন না। যদি ঔষধ সেবন করতে ভুলে যান তবে তার জন্য বাড়তি কোন ডোজ খাবেন না। পরবর্তী সময়ে শুধু মাত্র স্বাভাবিক ডোজের ঔষধ গ্রহন করবেন।।।।।।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ