যখন পানির তাপমাত্রা ০ জিরো ডিগ্রি থেকে বেশি কিন্তু ১০০ ডিগ্রি থেকে কম তখন পানি সাধারন তরল।( উল্লেখ্য যে শেষ বিন্দুর অর্থাৎ জিরো বা ১০০ এর আপেক্ষিক সুপ্ততাপ ও জিরো থেকে বেশি ও ১০০ থেকে কম হতে হবে) যদি পানির তাপমাত্রা জিরো এবং আপেক্ষিক তাপমাত্রাও কম তখন পানি বরফ বা কঠিন হতে শুরু করবে এবং জিরো এর নিচে যেকোন তাপমাত্রায় তা বরফ বা কঠিন পদার্থ। অন্য দিকে পানির তাপ ১০০ ডিগ্রি এবং আপেক্ষিক সুপ্ততাপও বেশি তখন পানি ফুটতে শুরু করে এবং ১০০ ডিগ্রির বেশি যেকোন তাপমাত্রায় পানি বাষ্প বা বায়ুবীয় পদার্থ। এখানে আপেক্ষিক সুপ্ততাপ একটি গুরুত্বপুর্ন ফ্যাক্টর। এর মানে হচ্ছে ধরি। বাষ্প হচ্ছে। তাহলে পানি ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় বাষ্প হয় আবার ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রাতে তরলও থাকতে পারে। বিষয়টা হচ্ছে ১০০ ডিগ্রি শেষ বিন্দু। এর পর সামান্য যে তাপ বেশি পেলে বাষ্প হওয়া শুরু করবে কিন্তু সম্পুর্ন বাষ্প না হওয়া পর্যন্ত ঐ পানির তাপ ১০০ এর উপর উঠেনা। কাজেই এই স্থির তাপমাত্রায় বাষ্পীভুত হতে যেটুকু তাপ লাগে তাকে আপেক্ষিক সুপ্ততাপ বলে। আর হ্যা ৪ ডিগ্রি তাপমত্রায় পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি। এটা ব্যতিক্রম।