নিজে থেকে যখন রচনা লিখতে যাবেন তখন আপনাকে বুঝতে হবে যে রচনার বিষয়ে আপনার জ্ঞান কতটুকু। এরপরে আপনার জ্ঞানকে ভাগ ভাগ করে নিন। বেসিকভাবে উপকারিতা, অপকারিতা, গুরুত্ব, উৎস ইত্যাদি সবসময় রাখবেন। যেক্ষেত্রে এগুলো স্বাভাবিকভাবে আসে না তখনও আপনি চিন্তা করে বের করে নিন। আবার মনীষী জীবনে উক্ত বিষয়ের প্রভাব উদাহরণসহ দিতে পারেন। উদাহরণ মনে না আসলে ভেবে গুছিয়ে কিছু কথা লিখুন। এগুলো রচনার মান বাড়াতে সহায়ক টিপস। আর যদি রচনা রেডি করেন সেক্ষেত্রে আপনাএ কাছে থাকা নির্মিতির প্রত্যেকটি বই দেখুন এবং সেখান থেকে প্রতিটি ভিন্ন ভিন্ন পয়েন্ট যোগ করুন। এতেও রচনায় বৈচিত্র্য ধাঁচ আসবে।