আসলে বইয়ে আছে তড়িৎক্ষেত্রের এক বিন্দু থেকে অন্য বিন্দুতে স্থানান্তর করতে সম্পন্ন কাজের পরিমাণ। কিন্তু বুঝলাম না।হেল্প করেন প্লিজ।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

সংজ্ঞা:একটি পজিটিভ চার্জকে একটি বিন্দু হতে অন্য বিন্দুতে আনতে,আনয়নকারি যে কাজ সম্পন্ন করে তাকে বিভব পার্থক্য বলে। ব্যাখ্যা:ধর,তোমার কাছে একটা চেয়ার আছে।এটা তোমার ঘড়ের একটা রুম থেকে পড়ার ঘরে আনবে।তখন তুমি একে যেভাবেই আন না কেন,তোমাকে কাজ করতেই হবে।এই চেয়ারকে পজিটিভ চার্জ, রুমটিকে একটি বিন্দু A ও পড়ার ঘড়কে আরেকটি বিন্দু B ধরি।তাহলে এদের কৃত কাজের পার্থক্যই হবে এদের বিভব পার্থক্য।এখন কৃত কাজের পার্থক্য কিভাবে পেতে পারি?হ্যা,প্রথমে A তে সম্পন্ন কাজ ও C তে সম্পন্ন কাজ বের করতে হবে।সেটা কিভাবে করবে?আচ্ছা ভাবো তো,A তে চার্জ এল কোথা থেকে!নিশ্চই অসীম কোন বিন্দু থেকে!তাহলে প্রথমে A তে অসীম থেকে আসার সাপেক্ষে বিন্দুটির কাজ বের করতে হবে।অন্যটিরও একইভাবে করতে হবে।তারপর দুটি বিয়োগ করে দিলেই কেল্লা ফতেহ্!! অর্থাৎ,মূলকথা,কোন স্থানের একটি বিন্দু থেকে চার্জ আরেকটি বিন্দুতে আনার ক্ষেত্রে,যে আনবে,তাকে যে কাজ করতে হয় তাকেই বিভব পার্থক্য বলে।(যেমন,চেয়ার এনেছেন আপনি,তাই কাজও করেছেন আপনি!) ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

পজিটিভ ও নেগেটিভ ২ টি আলাদা, আলাাদা ধর্ম। ধরেন একটি পজিটিভ ভোল্টেজ (বিভব) আরেকটি নেগেটিভ ভোল্টেজ। ২ টার ২ টা প্রান্ত রয়েছে। ভোল্ট মিটার দ্বারা ২ টি প্রান্তের ভোল্টেজ পরিমাপ করে ১২ পেলেন। এই ১২ মানটিই ২ প্রান্তের বিভব পার্থক্য।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ