নিম্নে কনডম গুলোতে কি লুব্রিকেন্ট থাকে?

যেহেতু বীর্য ভিতরে পরে নাই তাই প্রেগনেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা নেই অথাৎ বীর্য যতক্ষন যৌনিতে না যায় ততোক্ষন প্রেগনেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না

কনডম পরার পদ্ধতিঃ প্রথমে যত্ন সহকারে প্যাকেট টি খুলুন । কনডমের আগা কিছুটা চেপে ধরুন । লিঙ্গে পরে ফেলুন । খেয়াল রাখবেন, কনডমের আগার যে অংশটা আপনি চেপে রেখেছেন সেখানে...

১. লিঙ্গ  কন্ডম থেকে বড় হলে ফেটে যায় ২. অনেক সময় আগে থেকে কন্ডমে ফুটা থাকে ৩. ভাল ব্রান্ডের নাা হলে ফেটে যায়

না এই কথা পুরোপুরি সত্যি নয়। কনডমের মাঝে যেই লুব্রিক্যান্ট লাগানো থাকে তা তেল নয়। তাছাড়া মাসিকের সাথে যোনির সবকিছু বেরিয়ে আসে। তবে ঐ লুব্রিক্যান্ট এর কিছু ক্ষতিকর দিকও আছে। নিচের...

আপনি প্যাকেট থেকে সাবধানতা অবলম্বন করে কনডম বের করবেন । খেয়াল রাখবেন প্যাকেট থেকে কনডম বের করার সময় প্যাকেটটি ছিড়তে বা কাটতে গিয়ে কনডমের কোথাও ফুটো বা ছিদ্র যেন না...

সহবাস করার সময় যদি স্ত্রীর যৌনিতে কোনক্রমে "এক বিন্দু" পরিমাণেও বীর্যপাত  প্রবেশ করতে তাহলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

কনডম দিয়ে সহবাস করা মানে নিরাপদ অর্থাৎ কোনকিছু খাওয়াতে হবেনা।তখনেই খাওয়াতে হবে যখন কনডম ফেঁটে যায়।

৭২ ঘন্টার মধ্যে মিলন ও পিল খাওয়ানো হয়ে থাকলে একটা পিলেই কাজ হবে|আর পিল খাওয়ানোর প্রয়োজন পড়বে না|

না প্রেগন্যান্ট এর সম্ভাবনা নেই। তবে পরবর্তী মাসিক হওয়া ব্যতীত ঔষধ কাজ করল কিনা তা জানার উপায় নেই। 

৯৮% নিরাপদ আর ২% অনিরাপদ কারন কোন ইমার্জেন্সি পিলকে ১০০% নিরাপদ নিশ্চয়তা দেওয়া সম্ভব নয়।