নেতিবাচক দিক না থাকাটা হল সাধুত্বের লক্ষন। তবে আধুনিক যুগে নেতিবাচক দিকবিহীন মানুষ কল্পনা করা কঠিন। নেতিবাচক দিক থাকা দরকার ততটাই ঠিক যতটুকুকে আপনার ইতিবাচক দিক দিয়ে ঢেকে দিতে পারবেন বা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এটা আপনার মনের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার্। এটা পার্সেন্টেজ আকারে প্রকাশ করা কঠিন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
আমার মনেহয় নেতিবাচক মনোভাব থাকা উচিৎই না।কারন অন্যের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব জাগ্রত থাকলে মানুসিক প্রশান্তি পাওয়া যায়না।তবুও একদমই যে ইতিবাচক থাকতে হবে তাও নয়।শতকরা ১৫% নেতিবাচক দিক মনে থাকলে সাবধান সতর্ক থাকা যায়।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ইব্রাহিম (আঃ) এর স্ত্রী বিবি হাজেরা বিবাহিত প্রথম জীবনে বন্ধা বা নিঃসন্তান ছিলেন।
বিবাহিত প্রথম দাম্পত্য জীবনে হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এর স্ত্রী ছিলেন নিঃসন্তান। সন্তান লাভের আশায় তিনি বারবার আল্লাহর কাছে...
আমার মতে ইতিবাচক লেখক শ্রেষ্ঠ তবে নেতিবাচক লেখকও অবহেলার পাত্র নয়। এখন ব্যাখ্যায় আসি যখন একজন পাঠক ইতিবাচক লেখকের লেখা পড়বে তখন তার মধ্যে দুনিয়ার ইতিবাচক দিকগুলো দৃষ্টিভঙ্গি আকারে দাড়াবে।অপরদিকে...
প্রতিবাদী হওয়া ভালো,ইহা উওম চরিত্রের প্রতি ফলক।তবে সব বিষয়ে প্রতিবাদ করা বিপদ জনক।মনের ভাষায় ও প্রতিবাদ করা যায়। আর আপনি অবশ্যই সুস্থ্য ব্যক্তি, সন্দিহান বোদ করলে মানসিক ডাক্তার দেখাতে পারেন।
এর থেকে মুক্তি পাওয়ার একটিই উপায় তা হচ্ছে ধর্মীয় পন্থা কঠোর ভাবে অবলম্বন করতে হবে। আর যেটা করা যাবে না (হস্তমৈথুন,পর্নদেখা,চটি পড়া,সর্বদা খারাপ ভাবনা)) *আমার যা মনে হয় আপনার চটি...
2 Answers
3086 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ