নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বা মন-মানসিকতার একজন লেখক বনাম ইতিবাচক মন-মানসিকতার একজন লেখকের মধ্যে কোনটা গ্রহণযোগ্য এবং সাফল্যমন্ডিত হবে? ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির লেখক কি উচিৎ অনুচিতের পার্থক্যটা বোঝে? অর্থাৎ ইতিবাচক হওয়ার কারনে তার মধ্যে কোন ভ্রম সৃষ্টি হয় কি? ইতিবাচকতার কি কোন নেতিবাচক দিক আছে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

আমার মতে ইতিবাচক লেখক শ্রেষ্ঠ তবে নেতিবাচক লেখকও অবহেলার পাত্র নয়। এখন ব্যাখ্যায় আসি যখন একজন পাঠক ইতিবাচক লেখকের লেখা পড়বে তখন তার মধ্যে দুনিয়ার ইতিবাচক দিকগুলো দৃষ্টিভঙ্গি আকারে দাড়াবে।অপরদিকে কেউ নেতিবাচক লেখকের লেখা পড়লে তার মধ্যে স্বভাবতই নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরী হবে যা সমাজের কাছে কাম্য নয়।তাই বলা চলে ইতিবাচক লেখকের লেখা সাফল্যমন্ডিত হবে। হ্যাঁ, একজন ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির লেখক উচিৎ অনুচিতের পার্থক্য বোঝে। সে পার্থক্যটা বুঝে বিধায় সে উচিৎ বা ভালো ভালো জিনিসগুলো তার লেখায় ফুটিয়ে তুলে ।সে উচিৎ অনুচিতের সমুদ্র হতে ইতিবাচকতা তুলে নেয়। সব জিনিসেরই ভালো মন্দ রয়েছে ।ইতিবাচকতারও নেতিবাচক দিক বিদ্যমান। যেমন ধরুন আপনি একজন ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির মানুষ। সবসময় আপনি ইতিবাচক দিক নিয়ে ভাবেন ।একদিন  বাসায় চোর ঢুকেছে। আপনি ইতিবাচক কিছু মনে করে বাইরে বেরুলেন না ।একে আপনার ক্ষতি।তাই ইতিবাচকতারও অনেক সময় নেতিবাচকতা থাকে।তবে আমি বলব পরিস্থিতি ও সময় বুঝে মানুষকে সময়সাপেক্ষে ইতিবাচক কিংবা নেতিবাচক হতে হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

নেতিবাচক কবি পৃথিবীর সবকিছুরই ক্ষতির দিকটা তুলে ধরে।তাই এক্ষতি থেকে সাবধান থাকা যায়।তাই আমার মতে নেতিবাচক কবিই উত্তম।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ