কাচা দুধের সাথে তুলা দিয়ে ঠোটের চার পাশে আলতো ভাবে ঘষলে কালো ঠোঁট গোলাপি হবে। আর ভালো কোনো ফল না পেলে youtube এ সার্চ দিলে আপনি ভালো কোন টিপস্ পেয়ে  যাবেন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Ayesha

Call

ঘরোয়া উপায় আছে আপনার ঠোঁটকে নরম ও গোলাপি রাখতে সাহায্য করবে। নিচে ঠোঁটের যত্নের কয়েকটি উপায় দেয়া হলো— ** প্রতিদিন ক্লিনজিং মিল্ক দিয়ে ঠোট পরিষ্কার করুন। ** মাঝে মধ্যে ব্রাশ দিয়ে ঠোটটা ব্রাশ করে নিবেন। এতে মরা কোষ মরে যায়। ** ভিটামিন সি’র অভাবে ঠোটের কোনা ফেটে যায়। এর জন্য ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খান ও চিকিত্সকের পরামর্শ নিন। ** দিনে একবার ঠোঁটে দুধের সর লাগান। ** সারাদিনে তিন-চারবার করে কয়েক ফোঁটা গোলাপ জল ও সামান্য মধু মিশিয়ে মিশ্রণটি ঠোঁটে লাগান। * রাতে শোবার আগে আমন্ড অয়েল মাখিয়ে রাখুন। ** সপ্তাহে একবার আধা চামচ চিনি ও কোল্ড ক্রিম একসঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে মাখিয়ে রাখুন। ** ঠোঁটের মসৃণতা বজায় রাখতে :ঠোটের মসৃণতা বজায় রাখতে স্ট্রবেরির ক্বাথ, মধু ও দুধের সর মিশিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে রাখুন। মিনিট ২০ পর ধুয়ে ফেলুন। ** ঠোটের কোমলতা বজায় রাখতে প্রতিদিন অলিভ অয়েল,মধু ও গোলাপজল মিশিয়ে ঠোটে লাগিয়ে রাখুন। মিনিট ১০ পর আলতো ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। ঘরোয়া পদ্ধতিতে উপায়ে এগুলো প্রতিদিন মেনে চললে ঠোঁটের কালচে ভাব তো দূর হবে। তথ্যসূত্র : হেলথ এন্ড বিডি টিপস।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি চাইলে বেটনোভেট সিএল ব্যবহার করতে পারেন।

অথবা.....

গ্লিসারিনঃঃ

শুকনো ঠোঁট কালো ঠোঁটের পিছনে অন্যতম কারন গ্লিসারিনের অভাব। গ্লিসারিন আপনার ঠোঁটের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে। তাই আপনার ঠোঁটে গ্লিসারিন প্রয়োগ করুন। 
পানি 
পানি এবং ডিহাইড্রেসনের  অভাবে কালো এবং শুষ্ক ঠোঁট হয়। বেশী বশি পানি পান করে শরীরকে আরও সতেজ রাখা উচিৎ। পানি শুষ্ক ঠোঁটের অন্যতম প্রতিকার। 
বীটপালং 
বীটরুট হচ্ছে সবচেয়ে ভাল এবং কালো ঠোঁটের জন্য সবচেয়ে সহজ পদ্ধিতি। ৫ মিনিটের জন্য আপনার ঠোঁটে এক টুকরা ধোয়া বীট গাছ রুট লাগান। কিছু সময়ের জন্য এটি রেখে দিন এবং একটু পরেই দেখবেন আপনার ঠোট সব রস শোষণ করে নিবে। এর ফলে আপনার ঠোঁটের রং আরও গোলাপী হবে। 
ঠোঁটের জন্য ক্ষতিকারক এমন পণ্য এড়িয়ে চলুন 
সস্তা এবং নিম্ন মানের ঠোঁটের পণ্য ব্যবহার করবেন না। এসব পণ্য আপনার ঠোঁটের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নষ্ট করবে এবং আপনার ঠোটের স্বাভাবিক রং পরিবর্তন করে দেবে। সব সময় ভেষজ পণ্য ব্যবহার করুন। আপনার ঠোঁটের ট্যানিং এবং ঠোঁটের স্বাভাবিক রং ধরে রাখতে প্রাকৃতিক ফলের জুস পান করুন। 
বাদামের তৈল 
ঠোঁটের অস্বাভাবিক রং হ্রাস করার জন্য আপনার ঠোঁট বাদামের তেল ব্যবহার করুন। ঘুমোতে যাওয়ার আগে এটি ব্যবহার করলে ভাল ফল পাবেন। 
শসার রস 
শসার রস ঠোঁটের স্বাভাবিক রং পেতে এবং আপনার ঠোঁটের রং এর উন্নতিতে আপনাকে সাহায্য করতে পারে। 
লেবু 
লেবু প্রাকৃতিক পরিষ্কারক এজেন্ট হিসাবে কাজ কর। এটি ঐতিহ্যগতভাবে ত্বকের গাঢ় দাগ এবং ত্বককে মসৃণ করতে ব্যবহার করা হয়। কালো ঠোঁটের জন্য সবচেয়ে কার্যকর ভেষজ প্রতিকারের একক হিসাবে এটি ব্যবহার করা হয়। 

  • ঠোঁটে লেবুর রস প্রয়োগ করার ফলে আপনার ঠোঁট হালকা হবে। ভাল ফলের জন্য কয়েক মাস এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
  • এক টুকরা লেবু আপনার ঠোঁটে ঘসা-মাজা করতে পারেন। এটি আরো কার্যকর হবে যদি লেবুতে কিছু চিনি ছিটিয়ে দেন। ২ থেকে ৩ সপ্তাহের জন্য এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।
  • এছাড়াও আপনি আপনার ঠোঁটকে আরও আকর্ষণী এবং উন্নত করার জন্য লেবুর রস, (প্রতিটি টেবিল চামচ 1/2) মধু এবং গ্লিসারিন দিয়ে ভাল একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন।
  • গোলাপ

গোলাপ আপনার ত্বককে শীতল এবং ময়শ্চারাইজিং করতে সাহায্য করে। এটি আপনার ঠোঁটের রঙকেও উন্নত করে। 

  • কিছু পানির মধ্যে গোলাপের পাপড়ি নিন। সাথে অল্প পরিমাণ মধু যোগ করুন। এবার টা আপনার ঠোঁটে প্রয়োগ করুন। প্রতিদিন তিনবার এই পদ্ধতি ব্যবহার করলে অবশ্যই আপনি ভাল ফলাফল পাবেন।
  • গোলাপের পাপড়ির পেষ্ট, মধু এবং মাখন (1 tbsp প্রতিটি)দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণটি সপ্তাহে 2 থেকে 3 বার আপনার ঠোঁট ব্যবহার করুন।
  • কাঁচা দুধে গোলাপ কিছু পাপড়ি ভিজিয়ে রাখুন। এক ঘণ্টা পর এই পাপড়ির পেষ্ট,১/২ tbsp মধু এবং কিছু জাফরান নিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে তা আপনার ঠোঁটের উপর প্রয়োগ করুন এবং এটি 15 মিনিটের জন্য রেখে দিন। পরে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
  • অলিভ অয়েল

জলপাই তেল আপনার ঠোঁটকে নরম এবং ময়শ্চারাইজিং করতে সাহায্য করে। এটি আপনার ঠোঁটকে সুন্দর করতে পারে যাতে অপরিহার্য পুষ্টি প্রচুর রয়েছে। 

  • প্রতি রাতে জলপাই তেল বা অলিভ অয়েল দিয়ে আপনার ঠোঁট ম্যাসেজ করুন।
  • জলপাই তেলের সাথে চিনি মিশিয়ে একটি প্রাকতিক মিশ্রণ তৈরি করে কয়েক মাসের জন্য প্রতি সপ্তাহে এই মিশ্রণ ব্যবহার করুন। এটি আপনার ঠোটকে আরও পাতলা বানাবে।

চিনি 
চিনি আপনার ঠোঁট থেকে সব মৃত ত্বক কোষ অপসারণে সাহায্য করতে পারে। যা একটি ভাল  উপকরন। 

  • দস্তার চিনি (3 টেবিল চামচ) এবং মাখন (2 tbsp) এর একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। আপনার ঠোঁটে আলতো করে ব্যবহার করুন এবং. সপ্তাহের একবার করে তিন মাস ব্যবহার করলে অবশ্যই ভাল প্রতিকার পাবেন।
  • মধু (1 tbsp) এবং বাদাম তেলের (1/2 টেবিল চামচ) সঙ্গে চিনি (1 tbsp) মিশিয়ে একটি ভাল মিশ্রণ তৈরি করতে পারেন। এই মিশ্রণটি ব্যবহারের ফলে আপনার ঠোঁট নরম এবং পাতলা হবে। প্রতি সপ্তাহে এই একই পদ্ধতি অনুসরন করুন।

 মধু 
মধু আপনার ঠোঁটকে আর্দ্র এবং গোলাপী করতে পারে। 

  • প্রতি রাতে আপনার ঠোঁটে সামান্য পরিমাণ মধু লাগান। এরপর কিছু গরম পানি ব্যবহার করে সকালে ধুয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন। এই পদ্ধতিটি আপনার ঠোঁটের রঙ হালকা করবে।
  • ময়দা, মধু এবং দইয়ের একটি মিশ্রণ (প্রতিটি ½ টেবিল চামচ)তৈরি করুন এবং আপনার ঠোঁটের উপর এই মিশ্রণ প্রয়োগ করে আধা ঘন্টার জন্য রেখে দিন। তারপর গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পেতে এটি নিয়মিত অভ্যাস করুন।
  • তথ্য সুত্রঃ প্রথম আলো, লাইফ স্টাইল। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি প্রতিদিন সকালে ব্রাশ দিয়ে আপনার ঠোট ঘসতে পারেন এতে ওপরের মরা চামরা ওঠে যাবে।এছাড়াও বাজারে চ্যাপিস্টিক নামের একটা লিপস্টিক পাওয়া যায় তা ব্যবহারের ফলে আপনার ঠোট মিষ্টি কালারের হয়ে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি লিপগার্ড মেরিল ব্যবহার করুন কয়েক দিনে ঠোট লাল হবে।।দাম মাত্র ৩০ টাকা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মধু আপনার ঠোঁটকে আর্দ্র এবং গোলাপী করতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ