EsmailMolla

Call

ইসলাম ধর্মে নারীর মর্যাদা সবচেয়ে বেশি।হযরত মুহম্মাদ (স)বলেন :মায়ের পাদতলে সন্তানের জান্নাত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ইসলাম ধর্মে।কারণ ইসলাম মানবতার ধর্ম।সবাইকে সমান ভাবে দেখা হয় এ ধর্মে।আর মানুষের মর্যাদা দেওয়া তো মানবতারই অন্তর্ভুক্ত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

নিঃসন্দেহ ইসলাম ধর্মে।ইসলাম ধর্মে কোন বৈষম্য নাই ।আছে সমতা,ন্যায়শীলতা ।একারণেই বেশি সম্মান দেয়া হয়েছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Shawn

Call

ইসলাম ধর্মে।কেননা ইসলাম ধর্মে নারীকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ইসলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা। ইসলামের আগমনের আগে সামাজিকভাবে নারীদের কোনো মর্যাদাই ছিল না। নারীদের প্রতি করা হতো অমানবিক আচরণ। প্রাক ইসলামি যুগের দিকে তাকালেই তা অনুধাবন করা যায় যে, নারীর মর্যাদা প্রদানে ইসলামের অবদান কতবেশি। ছোট্ট একটি উপমাতেই তা সুস্পষ্ট হয়ে যাবে। আর তাহলো-‘অপমান বা পাপ মনে করে কন্যা শিশুদের জীবন্ত কবর দেয়া ছিল তৎতকালীন সময়ের নিত্য দিনের ঘটনা।’ ইসলামের আগমনের আগে কন্যা শিশু জন্মদানকে পাপ বা অপমান মনে করা হতো। যে কারণে কন্যা জন্ম হওয়ার পর সে শিশুটির বেঁচে থাকার কোনো অধিকার ছিল না। সামাজিক মান-সম্মানের অজুহাতে ছোট্ট কন্যা শিশুকে জীবন্ত কবর দিয়ে দেয়া হতো। ইসলাম এ অমানবিক সামাজিক বিপর্যয় থেকে প্রথমেই নারীর বাঁচার অধিকার প্রতিষ্ঠা করে মানুষের মর্যাদা প্রদান করেছে। জীবন্ত কবর দেয়ার মহামারী থেকে নারীকে বাঁচাতে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে ঘোষণা করেছেন- ‘যার তিনটি কন্যা সন্তান থাকে বা তিনটা বোন থাকে বা দুটি কন্যা থাকে বা দুটি বোন থাকে; আর সে তাদের সঠিকভাবে লালন-পালন করে ও তাদের ব্যাপারে (অন্তরে) আল্লাহর ভয় রেখে কাজ করে; তার বিনিময় সে চিরস্থায়ী জান্নাতে পৌঁছে যাবে।’ (তিরমিজি) ইসলামের প্রাথমিক যুগে কন্যা শিশুকে জীবন্ত হত্যা থেকে বাঁচাতে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নারী জাতির লালন-পালনের ব্যাপারে এ ফজিলতপূর্ণ হাদিস বর্ণনা করেন। অন্য হাদিসে প্রিয়নবি বলেছেন- ‘যার তিনটি কন্যা সন্তান থাকবে আর সে তাদের লালন-পালনের কষ্ট সহ্য করবে এবং সামর্থ্য অনুযায়ী তাদের ভরণ-পোষণ দেবে; কেয়ামতের দিন ওই কন্যা সন্তান তার জন্য জাহান্নামের পথে প্রতিবন্ধক তথা বাধা হয়ে দাঁড়াবে।’ (ইবনে মাজাহ) ফজিলতমূলক নসিহত পেশ করার পর যখন কন্যা শিশুর প্রতি সহিংসতা কিছুটা কমে আসে; তখন প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করেন- ‘আমি তোমাদের গুরুত্বের সঙ্গে এ নির্দেশ দিচ্ছে যে, তোমরা নারীদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার কর। তোমরা আমার এ নির্দেশ গ্রহণ কর।’ (বুখারি) বর্তমান সময়ের মতো নারীদের পক্ষে যখন আন্দোলন বা অধিকার অধিকার বলে চিৎকার করার মতো কোনো মানুষ ছিল না; তখন প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নারীর প্রতি ভালো ব্যবহার করার নির্দেশ প্রদান করেছিলেন। সে সময় নারীদেরকে শুধুমাত্র ভোগের সামগ্রী হিসেবেই হেয় তথা অপমানকর দৃষ্টিতে দেখা হত। প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অন্ধকার যুগের অজ্ঞ ও বর্বর মানুষের কাছে নারীদের সর্বোত্তম মর্যাদা ও সম্মানের কথা তুলে ধরে বলেছিলেন- ‘মায়ের পায়ের তলে রয়েছে জান্নাত।’ যাতে কোনো মানুষ এ মায়ের জাতি নারীদের সঙ্গে খারাপ বা অন্যায়মূলক কোনো আচরণ করতে না পারে। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে নারীর অধিকার ও মর্যাদা যথাযথ আদায় করার তাওফিক দান করুন। দুনিয়ার সব নারীকে ইসলামের সুমহান পতাকা তলে আশ্রয় লাভের জন্য কবুল করুন। সব নারীকে ইসলামের সুন্দর জীবনাচারে নিজেদের নিয়োজিত রাখার তাওফিক দান করুন। কুরআন-সুন্নাহভিত্তিক আদর্শ জীবন ব্যবস্থা গ্রহণে নারী হোক আত্ম-প্রত্যয়ী। আমিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

পৃথিবীর একমাত্র ইসলাম ধর্মে নারীর মর্যাদা সবচেয়ে বেশি। মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত সৃষ্টির সেরা জীব। মানুষকে আল্লাহ তায়ালা নারী পুরুষে বিভক্ত করে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। তবে ইসলাম আগমনের আগে কন্যা শিশু জন্মদানকে পাপ বা অপমান মনে করা হতো। যে কারণে কন্যা সন্তান জন্ম হওয়ার পর সে শিশুটির বেঁচে থাকার কোনো অধিকার ছিল না। সামাজিক মান সম্মানের অজুহাতে ছোট্ট কন্যা শিশুকে জীবন্ত কবর দিয়ে দেয়া হতো। আল্লাহ বলেন, আর যখন তাদের কাউকে কন্যা সন্তানের সুসংবাদ দেয়া হয়, তখন তার চেহারা কালো হয়ে যায়। আর সে থাকে দুঃখ ভারাক্রান্ত। তাকে যে সংবাদ দেয়া হয়েছে, সে দুঃখে সে কওমের থেকে আত্মগোপন করে। আপমান সত্ত্বেও কি একে রেখে দেবে, না মাটিতে পুঁতে ফেলবে? জেনে রেখ, তারা যা ফয়সালা করে, তা কতই না মন্দ! (সুরা নাহল আয়াতঃ ৫৮-৫৯) জাহেলী যুগে নারী ছিল অবহেলিত নির্যাতিত, নারীর প্রতি পুরুষের হীন মানসিকতার কারণে। ইসলাম সে মানসিকতারই সংশোধন করেছে। নারী ছিল পুরুষের কাছে অন্যান্য ভোগ্য পণ্যের মত। ইসলাম নারীকে বানাল পুরুষের অর্ধাঙ্গিনী। ইসলাম নারীকে দিল সম্পদের অধিকার। কারো অধিকার নেই তার সম্পদে। কিন্তু তার আছে অধিকার পিতার সম্পদে,স্বামীর সম্পদে। তদানীন্তন আরব সমাজের স্ত্রী হিসেবেও নারীদের চরম অমর্যাদা ও অপমান ভোগ করতে হত। তাদেরকে স্বামীর ঘরে যথাযোগ্য মর্যাদা বা অধিকার দেয়া হতো না। তাদেরকে হীন, নগণ্য ও দয়ার পাত্রী মনে করা হতো। নিতান্ত দাসী-বাঁদীর মতো ব্যবহার করা হতো তাদের সাথে। ইসলাম স্ত্রী হিসেবে নারীদের এ অপমান দূর করে তাদেরকে সামাজিক ও পারিবারিক ক্ষেত্রে যথাযোগ্য সম্মান ও মর্যাদা দিয়েছে। ইসলামে মা হিসেবে নারীকে যে উঁচু মর্যাদা ও সম্মান দেয়া হয়েছে, দুনিয়ার অপর কোনো সম্মানের সাথেই তার তুলনা হতে পারে না। নবী করীম (সাঃ) ঘোষণা করেছেনঃ মাদের পায়ের তলে বেহেশত অবস্থিত। ইসলাম পূর্ব আরব সমাজে নারীদের অবস্থা এমনই ছিলো। এমনকি ইসলাম ব্যতীত অন্য সকল ধর্মে আজ পর্যন্ত নারী জাতির অধিকারের কোনো স্বীকৃতি দেয়া হয়নি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ