কিসের ধাতব তার ইলেকট্রন প্রবাহের জন্য ব্যবহৃত হয়?

ইলেকট্রন প্রবাহের বাধাকে রোধ বলে

প্রোটিনের উপস্থিতি পরীক্ষার জন্য যে রাসায়নিক বিকারক ব্যবহৃত হয় তার নাম নিনহাইড্রিন দ্রবণ।

ইলেকট্রন আদান-প্রদান বা শেয়ারের মাধ্যমে পরমাণু তাদের নিকতম নিস্ক্রিয় গ্যাসের অনূরূপ অধিক স্থায়ী ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করে। একে বলা হয় অষ্টক নিয়ম।

কোনো মৌল ইলেকট্রন গ্রহন, বর্জন বা শেয়ার করে মূলত স্থিতিশীলতা অর্জনের জন্য।

সর্বশেষ শক্তিস্তরে স্থায়ী ইলেকট্রন বিন্যাস লাভের জন্য ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে যে বন্ধন গঠিত হয় তাকে বলা হয় সমযোজী বন্ধন।

ধাতব খন্ডকে ব্যাটারির সাথে যুক্ত করলে মুক্ত ইলেকট্রন চলাচল করে ঋনাত্মক প্রান্ত থেকে ধনাত্মক প্রান্তের দিকে।

অক্সিজেন অণুতে দুটি ইলেকট্রন যুগল শেয়ারকৃত অবস্থায় থাকার পরও প্রতিটি অক্সিনে পরমাণুতে- ২টি করে ‘নিঃসঙ্গ ইলেকট্রন যুগল’ আছে।

নিয়নের ইলেকট্রন বিন্যাসের জন্য কার্বনের ৪টি ইলেকট্রন গ্রহণ করা প্রয়োজন।

মৌলের পরমাণুসমূহের ইলেকট্রন আদান-প্রদান এবং শেয়ারের মাধ্যমে যোজ্যতা স্তরে ২টি ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করাকে দ্বৈত নিয়ম বলা হয়।

একটি ধাতব পদার্থের উষ্ণতা বাড়ার সাথে সাথে এর রোধের পরিবর্তন হয় বাড়ে।