ধাতব খন্ডকে ব্যাটারির সাথে যুক্ত করলে মুক্ত ইলেকট্রন কোন দিকে চলাচল করে?

তামার ধাতব তার ইলেকট্রন প্রবাহের জন্য ব্যবহৃত হয়।

যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে আধান অথবা ইলেকট্রন চলাচল করতে পারে না তাদের অন্তরক পদার্থ বলে।

পদার্থে অণুসমূহ সর্বদা কম্পনশক্তি বজায় রাখে। স্ফুটনের পরে অণুসমূহ এর কম্পনশক্তি বিভিন্ন দিকে চলাচল করার মতো শক্তি সঞ্চয় করে।

ইলেকট্রন আদান-প্রদান বা শেয়ারের মাধ্যমে পরমাণু তাদের নিকতম নিস্ক্রিয় গ্যাসের অনূরূপ অধিক স্থায়ী ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করে। একে বলা হয় অষ্টক নিয়ম।

অক্সিজেন অণুতে দুটি ইলেকট্রন যুগল শেয়ারকৃত অবস্থায় থাকার পরও প্রতিটি অক্সিনে পরমাণুতে- ২টি করে ‘নিঃসঙ্গ ইলেকট্রন যুগল’ আছে।

একটি ধাতব পদার্থের উষ্ণতা বাড়ার সাথে সাথে এর রোধের পরিবর্তন হয় বাড়ে।

তড়িৎ বিশ্লেষ্য কোষের ব্যাটারীর ধনাত্মক প্রান্ত যে ধাতব দন্ডের সাথে যুক্ত তা অ্যানোড হিসাবে কাজ করে।

উদ্ভিদের বিভিন্ন জৈব যৌগ ফ্লোয়েম টিস্যুর মাধ্যমে বিপরীত দিকে একই সাথে চলাচল করে

দুটি ধাতব পদার্থের সংযোগস্থলে তাপ প্রয়োগ করলে তাপশক্তি শক্তি তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।

বাংলাদেশ আমরা পশ্চিম দিকে মুখ করে নামাজ পড়ি নরওয়ের মুসলমানরা পূর্ব দিকে মুখ করে নামাজ পড়ে