বাংলাদেশের জাতীয় বিমানবন্দর 'জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর' এর নাম পরিবর্তন করে 'হযরত শাহজালাল (রহ:) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর' রাখা হয়েছে কেনো?

ভাই এটা কোনো প্রশ্ন হল না।আমগাছের জাতীয় গাছ হওয়ার বৈশিষ্ট আছে বলেই আম গাছকে জাতীয় গাছ দেওয়া হয়েছে।

হুম,আমিও আপনার সাথে একশত ভাগ সহমত পোষণ করছি।আসলে শেখ মুজিব ভারতের অনুগত ছিল তো।তাই তাদেরকে খুশি করার জন্য এ কাজটি করেছে বলে মনে হয়।

সার্টিফিকেট, ভোটার আইডি কার্ডে আগের নামটি পরিবর্তন করে নেওয়া ভাল। কারন মুখে আপনি যত-ই বলেন আমি উমুক কেউ তা মানবেনা। কাগজ কলমে যেটা সেটাই আসল।

কারন গরুর মধ্যে জাতীয় পশু হবার গুন নেই।যা বাংলাদেশের রয়েল ব্যাঙ্গল টাইগার এর মধ্যে আছে।

আপনার জন্ম নিবন্ধন, পরীক্ষার সার্টিফিকেট,  জাতীয় পরিচয় পত্র সকল স্থানেই একই নাম থাকতে হবে। তাই, পরিবর্তন করতে চাইলে পূর্বে তৈরি হওয়া সকল ডকুমেন্টেই  পরিবর্তন করতে হবে।  

জাতীয় হতে গেলে কিছু বৈশিষ্ট্য লাগে যা পদ্মা,মেঘনার মধ্যে নেই।যমুনার মধ্যে সেই বৈশিষ্ট্য আছে বলেই তা জাতীয় নদী দেওয়া হয়েছে।

কারণ বাংলাদেশে আম গাছ ভালো হয় । এটি তাড়াতাড়ি বড় হয় । এ থেকে আমরা বেশি উপকার পাই । খাবার হিসেবে ফল পাই , জ্বালানি পাই ।  আর বট গাছ বড়...

খেলা বাংলাদেশের ই। শুধু নামটা পরিবর্তন করা হয়েছে। কারণ হা ডু ডু নামটা লিখতে ও বলতে জটিল। তাই এটার নাম হা ডু ডু থেকে কাবাডি নামকরণ করা হয়েছে।

বাংলাদেশের জাতীয় শস্য ধান। ধান বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক। 

দুল দুল পরিবহনের বাস গাবতলী থেকে গাজীপুর যায় ।ঐ বাসে শ্যামলী থেকে উঠলেই আপনাকে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দর নামিয়ে দিবে । ভাড়া 30 টাকা নিবে ।