আপনার দাঁতে সেনসিটিভিটির প্রবলেম আছে বলে মনে হচ্ছে। দ্রুত কোনো ডেন্টিস্টকে দেখান, নাহলে পরবর্তীতে বড় সমস্যায় পড়তে পারেন।
আর পেস্ট হিসেবে মেডিপ্লাসই সবচেয়ে ভালো। তবে এটি সেনসিটিভিটির প্রবলেমে ততটা কার্যকরী হবে না। দাঁত সুস্থ রাখতেই এর ভূমিকা বেশি। সেনসেটিভিটির ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেন-
আপনি জানতে চাইছেন কোন পেষ্ট সবচেয়ে ভাল। তারমানে আপনি সবসময় একই পেষ্ট দিয়ে দাত ব্রাশ করেন/করবেন। কিন্তু এটা ঠিক না। কিছুদিন পরপর আপনার পেষ্ট চেন্জ করবেন এতে ভাল উপকার পাবেন। এই বিঝয়টি একজন চিকিৎসক আমাকে বলেছিলেন। দাঁঁত ব্রাশ করার কিছু নিয়ম গুগুুল থেকে সংগ্রহ করে উল্লেখ করলাম। যেমন: ১: প্রথম কথা হচ্ছে টুথব্রাশ বাছাই করা। ভালো মানের টুথব্রাশ ব্যবহার করুন, যার শলাকাগুলো বেশি শক্ত বা বেশি নরম নয়। ছোটদের জন্য ছোট আকারের ব্রাশ দরকার, যা ওদের মুখে সহজে আঁটে। ২: পরিমিত মাত্রায় পেস্ট নিয়ে সকালে নাশতার পরে ও রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দাঁত ব্রাশ করুন। সম্ভব হলে ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করুন। শিশুদের জন্য কম ঝাঁজাল টুথপেস্ট বেছে নিন। ৩: ব্রাশের শলাকাগুলো দাঁতের সঙ্গে ৪৫ ডিগ্রি কোনাকুনিভাবে ধরে ওপর পাটির দাঁত ওপর থেকে নিচে এবং নিচের পাটির দাঁত নিচ থেকে ওপরে ব্রাশ করুন। ৪: দাঁতের ভেতরে ও বাইরের অংশে সমান সময় নিয়ে ব্রাশ করুন। তাড়াহুড়া করবেন না। কমপক্ষে দুই মিনিট সময় নিয়ে ব্রাশ করুন। ৫: তিন মাস অন্তর টুথব্রাশ পরিবর্তন করা উচিত। দীর্ঘদিন ব্যবহারে ব্রাশের শলাকাগুলো বাঁকা হয়ে গেলে তা পরিবর্তন করতে হবে। ৬ : দিনে কম পক্ষে দুবার ব্রাশ করার পাশাপাশি অন্য সময় চকলেট কিংবা মিষ্টিজাতীয় আঠালো খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই দাঁত ব্রাশ করুন। যা করা উচিত নয় ৭: অতিরিক্ত দীর্ঘ সময় নিয়ে দাঁত ব্রাশ করার প্রয়োজন নেই। বেশি জোরে ও দ্রুত ব্রাশ করা থেকেও বিরত থাকুন। ব্রাশের আঘাতে যেন মুখগহ্বরের ভেতের ঝিল্লির পর্দা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। ৮:সামনে-পিছে দাঁত ব্রাশ করলে দাঁতের গোড়া ক্ষয়ে যেতে পারে। ওপর-নিচে ব্রাশ করুন। ৯: টকজাতীয় খাবার খাওয়ার সঙ্গে, সঙ্গে দাঁত ব্রাশ করা থেকে বিরত থাকুন। আর টক জাতীয় ফল খেলে দাঁতের মাথা ফেটে যাওয়ার সঠিক করন আমার জানানেই। তবে উপরে উল্লেখিত বিষয় গুুুলো মেনে চল্লে এবং ভিটামিন "সি" জাতীয় খাবার খেলে আপনার এই সমস্যাটি সমাধান হতে পারে।