যদি রোজাদার ব্যক্তি হস্তমৈথুন করে এবং বীর্যপাত হয় তাহলে তার রোজা ভেঙ্গে যাবে। যেদিন হস্তমৈথুন করেছে তাকে সেদিনের রোজা কাযা করতে হবে। তবে তাকে কাফফারা দিতে হবে না। কারণ কাফফারা শুধু সহবাসের মাধ্যমে রোজা ভঙ্গ করলে সেক্ষেত্রে ফরজ হয়। তাকে তার কৃতপাপের জন্য তওবা করতে হবে।
কেউ যদি রোজার দিন ইচ্ছাকৃতভাবে হস্তমৈথুন করে এবং বীর্য বের হয় এতে তার রোজা ভেঙ্গে যাবে। যদি এ রোজাটি ফরজ রোজা হয়ে থাকে তাহলে তাকে এ রোজা কাযা করতে হবে এবং আল্লাহর কাছে তওবা করতে হবে। কারণ রোজা রাখা বা রোজা না-রাখা কোন অবস্থাতেই হস্তমৈথুন করা জায়েয নয়। লোকেরা এটাকে কু-অভ্যাস বলে থাকে।