প্রসাব বন্ধ থাকলে অবশ্যই শরীরের ক্ষতি হবে|কিডনি শরীরের অতিরিক্ত লবণ ও বর্জ্য প্রসাবের মাধ্যমে দেহ থেকে অপসারণ করে থাকে| প্রসাব আটকে থাকলে শরীরের লবণ ও বর্জ্য জমা হবে|ফলে কিডনি ও মূত্রনালীর মারাত্নক ক্ষতি হবে| মূত্রনালীতে প্রসাবের ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বেশি প্রসাব জমা হলে রোগী মূত্রনালীতে অসহ্য চাপ ও ব্যথা পেয়ে থাকে|৬ দিন ধরে প্রসাব বন্ধ আছে, সেহেতু আরো উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন|