শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
  • ১৯০১ সালে বিজ্ঞানী ম্যাক্স প্লাঙ্ক তাঁর বিকিরণের কোয়ান্টাম তত্ত্ব প্রকাশ করে। এ তত্ত্বমতে কোন বস্তুর শক্তি শোষণ বা বিকিরণ নিরবচ্ছিন্ন ভাবে না ঘটে বরং একটি পুর্ণ সংখ্যার গুণিতক আকারে ঘটে । শক্তির এই নির্দিষ্ট পরিমাণকে কোয়ান্টাম বলে।
         এ কোয়ান্টাম শক্তি বিকিরিত রশ্মির কম্পাঙ্কের সমানুপাতিক। গাণিতিকভাবে E= hv
  • ১৯০৫ সালে বিজ্ঞানী আইনস্টাইন ম্যাক্স প্লাঙ্কের কোয়ান্টাম তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে আলোক তড়িৎ ক্রিয়া ব্যাখ্যা করেন। তাঁর মতে আলো স্বতন্ত্র কোয়ান্টাম কণার দ্বারা গঠিত, যা পরে ফোটন (১৯২৬) নামে পরিচিত হয় । পরবর্তী বছরগুলিতে এই তাত্ত্বিক ভিত্তিটি ধীরে ধীরে রাসায়নিক গঠন, প্রতিক্রিয়া এবং বন্ধনে প্রয়োগ করা শুরু হয়। সম্ভবত এইক্ষেত্রে সর্বাধিক অবদান লিনাস পাউলিং-এর।
  • উল্লেখ্য,১৯১৩ সালে বিজ্ঞানী নীলস বোর কোয়ান্টাম তত্ত্বের আলোকে তাঁর পরমাণু মডেল ব্যাখ্যা করেন। 
  •  কেউ কেউ শ্রোডিঞ্জার সমীকরণ আবিষ্কার এবং ১৯২৬ সালে হাইড্রোজেন পরমাণুতে এর প্রয়োগের সাথে সাথে কোয়ান্টাম রসায়নের জন্ম হয়েছে বলে মনে করেন। 
  •  ১৯২৭ সালে ওয়াল্টার হিটলার এবং ফ্রেৎস লন্ডনের আর্টিকেলটি কোয়ান্টাম রসায়ন ইতিহাসে প্রথম মাইলফলক হিসাবে পরিচিতি পায়। 


তথ্যসূত্র ঃ 
                ১.রসায়ন ১ম পত্র
               একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি
                বিপ্লব কুমার দেব,প্রমোদ এলেন গমেজ 

               ২.https://bn.wikipedia.org/s/av6x
                
   


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ