ইমামের সহিত নামায পড়িলে,বৈঠক/ শেষ বৈঠক এর সময় আর দাড়ানোর সময় কি সূরা পড়তে হবে?

অাপনার নামায হয়ে যাবে,কেননা নামাযে সূরা মিলান ওয়াজিব অার তা অাপনি অাদায় করেছেন,তবে এক সূরা বার বার পড়ার কারণে মাকরুহ হবে।

আলেমদের ভাষ্যমতে, চোখ বন্ধ করে নামায আদায় করা মাকরুহ।

শুধু যোহর আসরেই নয় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজেই মুক্তাদিকে সূরা পড়তে হবে না। মুক্তাদীর কোন কিরাতই পড়তে হবে না। কারণ ইমামের কিরাতই মুক্তাদীর কিরাত। ইমাম সূরা ফাতিহার পর বাকি সূরা মিলালে...

ইমাম যদি সূরা পড়ে তাহলে পড়তে হবে না*

ঘরোয়া ভাবে আতব চালের ভাতের ফেন বা মাইড় হালকা লবণ দিয়ে খাইতে পারেন।এবং আপনি রেজিঃ যৌন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরমর্শ নিন।

এমন ইমামের পেছনে নামায পড়া যাবে।কারন ইমামতির যোগ্যতার ক্ষেত্রে এমন কোন শর্ত নেই যে,তার স্ত্রী মা,বাবা বা কোন আত্মীয় নামায না পড়লে তার ইমামতি শুদ্ধ হবে না।

সূরা ফাতিহা পড়তেই হবে । তবে এর পরে অন্য সূরা পড়ার হাদিস আছে আবার না পড়ারও কিছু হাদিস আছে । আপনি শুধু সূরা ফাতিহা পাঠ করবেন । 

আপনাকে কোনো সূরা পড়তে হবে না ।তাকবির তাহরিমা করে সানা আর আউজুবিল্লাহ হিমিনাশ শায়তনির রযিম বলে হুযুরের সূরার দিকে মন দিনে শুনতে হবে ।সূরা গুলো পড়তে হবে না

ঈদের নামাজ অতিরিক্ত ৬তাকবীরে আদায় করা ওয়াজিব। সুতরাং আপনাকে ৬তাকবীরেই নামাজ আদায় করতে হবে, অন্যথায় ওয়াজিব ছুটে যাওয়ার কারনে আপনার নামাজ হবেনা।

প্রথম ২ রাকআতে সূরা ফাতিহার সঙ্গে অন্য সূরা এবং শেষের ২ রাকআতে শুধু সূরা ফাতিহা পড়তে হবে।