হস্তমৈথুনের ফলে শরীর থেকে স্পার্ম বেরিয়ে যাওয়ার পরপরই শরীরে টেসটোস্টেরন হরমোনের এক ধাক্কায় অনেকটা মাত্রা কমে যায় ৷ এই হরমোনই হজম ও পেশির জোর বাড়াতে সাহায্য করে ৷ ঘনঘন হস্তমৈথুনের ফলে টেসটোস্টেরনের ওপর প্রভাব পড়ে ৷ ফলে হজম ক্ষমতা কমে ৷ পেশি দুর্বল হয় ৷ শরীরে সবসময় থাকে ঝিমঝিম ভাব ৷ তাই তো খুব বেশি হস্তমৈথুন কোনভাবে কাঙ্খিত নয় ৷
খুব ছোট বয়স থেকে হস্তমৈথুনের অভ্যাস তৈরি হলে শরীরে টোসটোস্টেরনের মাত্রা কম তৈরি হতে থাকে ৷ এই হরমোন শরীরে কমতে থাকলে স্পার্ম কম তৈরি হতে থাকে ৷ বেশি হস্তমৈথুনের ফলে সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা কমতে পারে বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা ৷ কোনভাবেই সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে আপনার শরীর সাড়া দিতে পারবেন না ৷
এছাড়াও নিয়মিত হস্তমৈথুনের ফলে আপনার চিন্তায় প্রভাব পড়ে ৷ দিনরাত শরীর নিয়েই চিন্তার ফলে কাজে মন হারাবেন ৷ এই অভ্যাস থেকে নিজেকে মুক্তি দিতে ভালো বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে বেশি মিশতে বলা হচ্ছে ৷ বলা হচ্ছে শরীরচর্চায় মন দিতে ৷ এছাড়াও প্রচুর পরিমাণ জল খাওয়ার পরামর্শও দেওয়া হচ্ছে ৷
যদি কোনভাবে পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত হয়ে পড়েন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি এই অভ্যাস দূর করুন ৷ না হলে শুধু সেক্স লাইফ নয়, বাচ্ছা জন্ম দিতেও সমস্যায় পড়বেন ৷ বিশেষ কিছু ওষুধ রয়েছে যা খেলেও ঘনঘন হস্তমৈথুনের বদভ্যাস থেকে মুক্তি পেতে পারেন ৷