১২ দিন ওভার,প্রেগনেন্সি টেস্ট দিয়ে টেস্ট করি ২দিন,কিন্তু রেজাল্ট নেগেটিভ?

টেষ্টের রেজাল্ট ভুলও আসতে পারে।আপনি উন্নত ধরনের টেষ্ট কীট দিয়ে আবার পরীক্ষা করান।আর ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এম.এম.কীট খাওয়াতে যাবেন না।এতে রক্তক্ষরন ও প্রচুর ব্যাথা অনুভূত হয়।

শুধু প্রেগনেন্ট হলে নয়,অন্য কোনো শারীরিক সমস্যার জন্যও মাসিকের তারিখ পেছাতে পারে।আর প্রেগনেন্সী টেষ্টের সঠিক রেজাল্ট পেতে মাসিকের তারিখ পেরোনোর ১৪ দিন পর প্রেগনেন্সী টেষ্ট করান।অর্থাৎ যে তারিখে মাসিক হবার...

হুম, মাঝে মাঝে ভুল আসতে পারে ৷ তবে সন্দেহ থাকলে আবার চেক করতে পারেন ৷ কিংবা আল্ট্রাসোনোগ্রাফী করে নিশ্চিত হতে পারেন ৷ প্রেগনেন্সি ক্লিয়ার করার জন্য নিকটস্থ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন...

সঠিকভাবে চেক করে থাকলে আর কোন সম্ভাবনা নেই ৷ তবে অনেক সময় রেজাল্ট ভুল আসে ৷ তাই আবার চেক করে দেখতে পারেন ৷

রেজাল্টের কারনেতো স্পষ্ট বুঝাই যাচ্ছে যে প্রেগন্যান্ট নয় বা সম্ভাবনা নেই। 

এটা নিয়ে দুশ্চিন্তার করার কোনো প্রয়োজন নেই। নারীরের সব সময়েই নির্দিষ্ট সময়ে মাসিক হয় না, হরমোনের কারনে,  বিভিন্ন ধরনের পিল/ওষুধ সেবন করার ফলে মাসিকের তারিখ ৫/৭ দিন পিছিয়ে যেতে পারে।  তাই এখনই দুশ্চিতা না করে...

তিন মাসের মধ্যে এইচআইভি টেষ্ট করানোর জন্য রক্ত পরীক্ষা করলে সঠিক রেজাল্ট পাওয়া যায়।আপনার রেজাল্ট যেহুতু নেগেটিভ,আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন।

অনেক সময় টেষ্টারে রিপোর্ট ভূল আসে। আপনি ডায়াগনষ্টিক সেন্টার থেকে পরিক্ষা করে কনফার্ম হয়ে নিন।

প্রেগন্যান্সি চেক করে ফলাফল নেগেটিভ এসেছে|তাই প্রেগন্যান্ট হয় নি|বিভিন্ন কারণে মাসিক বন্ধ থাকতে পারে| জন্মবিরতি করন পিল সেবন, আয়রণের ঘাটতি, হরমনের তারতম্য, রক্তশূন্যতা, দুশ্চিন্তা ও টেনশন প্রভূতি কারণে মাসিক বন্ধ থাকতে...

এই সকল পিল গুলা তে side effect থাকে যার কারনে অনেক সময় মেন্স হতে লেট হয়। চিন্ত করবেন না এবং অপেক্ষা করুন কিছুদিন।