হযরত ঈসা (আঃ) কে যখন বনীইসরাইলেরা আল্লাহর পুত্র বলে অভিহিত করেছিলেন, তখন ঈসা (আঃ) কেন তাদের কে সত্যটি টা বলেন নি.......?

আপনার কথায় বোঝা যাচ্ছে যে, (১) আপনার মনযোগ কম অর্থাৎ আপনি খেয়াল করে কারোর কথা শুনেন না। আপনার মনযোগ বাড়াতে চাইলে, আপনি মনযোগ সহকারে নামায পড়বেন। আশাকরি, আপনার মনযোগ বাড়বে।...

এই কথা গুলো ভালো ভাবে বুজবেন।।।যা থেকে বুঝা যায় তিনি মারা যান নি।। আমরা মুসলমান! অথচ আমরা শরীয়তের অনেক মাসয়ালা যে গুলো আক্বীদার সাথে সম্পর্ক রয়েছে এমন অনেক মাসয়ালার ব্যপারে কিছুই জানি না। তার মধ্য থেকে একটা হলো, হযরত ঈসা আঃ...

সহজ ভাষায় পড়লে তো ভালো লাগবেই।আর কঠিন হলে পড়তে কষ্ট হয়।তবে আপনাকে মাথা গরম না করে বুজে পড়তে হবে।কোনো শব্দের উত্তর না পেলে ডিকসনারীর সাহায্য নিন।আপনাকে কঠিক প্রশ্ন আস্তে আস্তে,ধৈর্য...

না,তখন তিনি একজন সাধারণ মানুষের মতো নবী (স) এর উম্মত হিসেবে পৃথিবীতে আসবেন।

হ্যা....মুসলমানরা যাকে ঈসা(আঃ)বলে,তিনিই হচ্ছেন খ্রিস্টানদের যীশু........তবে ব্যাক্তি একজন হওয়া সত্বেও এনাকে নিয়ে দুই ধর্মের মধ্যে বিশ্বাসের একটু পার্থক্য রয়েছে...

যীশু বা হযরত ঈসা(আঃ) ছিলেন ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক।আপনি বাইবেলের কোথাও পাবেন না যে তিনি বলেছেন "আমি ঈশ্বর বা আমার ইবাদত করো"।তিনি সকল জায়গায় নিজেকে আল্লাহর পুত্র হিসেবে উল্লেখ করেছেন।তার মানে...

আসলে লেগে থাকা বলতে পেছনে লেগে থাকা বুঝায় না। বরং আরো ধৈর্য নিয়ে চেষ্টা বা তার চোখে সবসময় ভাল হয়ে থাকা। সে যা পছন্দ করে তা করে দেখেয়ি তার মন...

যিশু খ্রিস্ট কখনই নিজেকে ঈশ্বর বা ঈশ্বরের পুত্র দাবি করেন নি।

        হাঁ, হজরত ঈসা (আ:)ও যীশু খ্রিস্ট একুই ব্যক্তি । তবে মুসলিমরা ঈসা(আ:) কে আল্লাহর প্রেরিত দূত হিসাবে বিশ্বাস করে এবং খ্রিস্টান রা যীশু খ্রিস্ট কে...

না পারবেননা, কেননা আল্লাহ কে পেতে হলে নামাজ পড়তে হবে,মনে রাখবেন ইবাদতের রাজা হচ্ছে নামাজ,,এবার আপনি নিজে চিন্তা করে দেখুন,নামাজ ছাড়া আল্লাহ কে কিভাবে পাওয়া সম্ভব