অাপনার পাইলস রোগ হয়েছে, লক্ষণ সমূহ: ০১. টয়লেটে তাজা রক্ত যাওয়া। ০২. মলত্যাগের সময় নরম আবরনী ঝুলে বাইরে চলে আসা। ০৩. ব্যাথা- সাধারণত বাইরে এসে আটকে গেলে অথবা ভেতরে রক্তক্ষরণ হলে। ০৪. চুলকানি হওয়া। ০৫. আম (মিউকাস) জাতীয় নিঃসরন। করনীয়ঃ পাইলস এর হাতুরে চিকিৎসার ফলে মলদ্বারের স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে, এমনকি মলদ্বার বন্ধও হয়ে যেতে পারে। তাই পাইলস এর লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার সাথে সাথে এর চিকিৎসা নেওয়া উচিৎ। শুরুতেই চিকিৎসা নিলে জটিলতা কম হয় এবং ভাল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এজন্য প্রথমেই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কর্তৃক রোগ নির্নয় করানো উচিৎ। সঠিক রোগ নির্নয় সঠিক চিকিৎসার পূর্বশর্ত। চিকিৎসাঃ পাইলস এর পর্যায় এর উপর এর চিকিৎসা নির্ভর করে। ০১ম পর্যায়ঃ সাধারণত ঔষধ অথবা থাদ্যাভাস পরিবর্তনের মাধ্যমেই ভালো খাকা যায়। ০২য় পর্যায়ঃ রিং লাইগেশন, ইনজেকশন, সার্জারী। ৩য় ও ৪র্থ পর্যায়ঃ সার্জারী। সার্জারীঃ খুবই ভাল সার্জারী সম্ভব। কোন ধরনের দৃশ্যমান কাটাছেড়া ছাড়াই মেশিনের মাধ্যমে পাইলস সার্জারী সম্ভব। একে “লংগো” ( LONGO) অপারেশন বলাহয়। এর রেজাল্ট ও ভালো। আগে পাইলস সার্জারীর পর দেড় থেকে দুই মাস লাগতে পারে।
পাইলসের কারনে হতে পারে। আবার মলদ্বার ফেটে গেলেও রক্ত পরতে পারে। তবে এসব ব্যাপারে সাবধান থাকাই ভালো। আপনি ভালো কোন মেডিসিন অথবা গ্যাসট্রলজী ডাক্তার দেখান।
আপনার কি নিম্নোক্ত লক্ষন গুলো আছে:
১. প্রায়ই ঘুম ভেঙে পায়খানা লাগে?
২. পায়খানা আলকাত্রার মতো কালো হয়?
৩. আপনার শরীরের ওজনে কোন তারতম্য ঘটেছে?
৪. পায়খানার আকার কি আগের চেয়ে চিকন হয়েছে?
এসব ঘটে থাকলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।