আমি প্রতিদিন স্কয়ার কোম্পানির ক্যালবোপ্লেক্স ২দিন পর পর ১টা করে সেবন করছি।এবং আমি দৈনিক সকালে নাস্তার সাথে একটা ডিম খাই এতে কোন সমষ্যা হবে?

4 টি ডিম থাকলো ।  দুটো ভালো ডিম এবং দুটো ভাঙ্গা ডিম  । 

Samsung\oppo এই দুটি কোম্পানির ফোনগুলো ক্যামেরার দিক থেকে উন্নত।

এক্ষেত্রে, আপনি বাড়িতে রাতে কয়েকটি রুটি এবং সবজী/প্রোটিন জাতীয় খাবার তৈরি করে রাখতে পারেন। যা সকালবেলা সাথে করে বাজারে নিয়ে যতে পারেন, অথবা বাসায় খেয়ে যেতে পারেন।

হা ভাই গরমে অতিরিক্ত কাজ করে সাথে সাথে গোসল করলে ঠান্ডা-গরম লেগে যায়।যার ফলে মাথা ব্যাথা হয়,জ্বর ও চলে আসে। আমি নিজে প্রমান।

এটি অ্যান্টিফাঙ্গাল যা ঔষধ ত্বকের উপরের স্তর ও ভিতরের স্তরের ছত্রাকজনিত সকল প্রকার সংক্রমণ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

সাধারনত বাচ্চার বয়স যখন ৬ মাস তখন থেকেই তাকে কিছু কিছু খাবার মুখে দিয়ে শিখাতে হয়।যেমন ভাত,শাকসবজি মাছ,ডিম বিভিন্ন ফলমূল।কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে যেন এসব খাবারে ঝাল কম থাকে।তবে আপনি বিশেষ করে ডিম ও ফলমূল বেশি করে খাওয়াতে পারেন। কারন ডিমে আছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান যা আপনার বাচ্চার শারিরিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। তবে হ্যা অবশ্যই সিদ্ধ ডিম খাওয়াতে হবে। আর১০  মাসের বাচ্চাকে আপনি যদি প্রতিদিন ডিম খাওয়াতে চান তাহলে সেটা তার হজম নাও হতে পারে। তাই আপনি ২/৩ দিন অন্তর অন্তর খাওয়াতে পারেন।

হাঁসের ডিমে কোলেস্টেরল বেশি থাকে ।এটা  না খেয়ে মুরগির ডিম খান । দুধ খাবেন । মাছ মাংস বেশি বেশি খাবেন 

দৈনিক ১৬ পড়াটা যদি আপনার অভ্যাসে পরিনত হয় তাহলে কোন সমস্যা হবেনা।কিন্ত হঠাৎ করে ১৬ পড়লে প্রথমদিকে কিছু সমস্যা হতে পারে।তবে ধিরে ধিরে সমস্যা কেটে যাবে ইনশা আল্লাহ।

হযৱত মুহাম্মাদ(সঃ)বলেছেন,কালিজিৱা ও মধু মৃত্যু ছাড়া সকল ৱোগেৱ ঔষধ -আল হাদীস আনন্দেৱ বিষয় যে আজ সাড়ে চৌদ্দশ বছৱ পৱ তা বৈজ্ঞানীক ভাৰে প্ৰমানীত। সুতরাং প্রতিদিন কালিজিরা ও মধু সেবনের দ্বারা...

ডিমে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।তাই ডিম খেলে আপনার শরীরের ক্ষতি নয় বরং উপকার হবে।মোটা হবার জন্য ডিমের পাশাপাশি মাছ,মাংস,বিভিন্ন শাক-সবজি খান।সাথে সিনকারা সিরাপ খেতে পারেন।