৪৮ ঘন্টা সময়ের মধ্যে ৪ বার স্ত্রীর সঙ্গে যৌনমিলন করেছি, এখন তাকে একটা নরপিল খাওয়ায়ালে কি গর্ভধারণ প্রতিরোধ করা যাবে?

প্রথম প্রশ্নের উত্তরটা বলা যায় যেহেতু তার মাসিক হয়েছে তাহলে সে গর্ভবতী নয়। আর ২য় প্রশ্ন টার উত্তর না দিতে পারায় আমি দুঃখিত।

সব নারীরা সমান নয়। এমন পরিস্থিতিতে বেশির ভাগ নারীরাই পরকিয়া করে। এ পরকিয়ার জন্য স্বামী ও দায়ী কেননা নব দম্পত্তি ছেড়ে দুরে কোথাও স্ত্রীকে রেখে চলে যাওয়া ঠিক নয়। একজন নারী যৌন কর্মে উৎসাহিত...

যদি সঠিক নিয়ামাবলি অনুসরণ করার পরেও টেষ্টে ফলাফল নেগেটিভ হয় তাহলে আর দেরি না করে অনতিবিলম্বে দ্রুত গাইনি/যৌন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। 

পিল করার সময় হতে নয়, যখন মিলন করেছেন তখন হতে পরবর্তী ৭২ ঘন্টা নিরাপদ। 

যদি সন্তান নেওয়ার ইচ্ছা না থাকে তবে ইমারজেন্সী পিল সেবন করতে হবে|বাজারে বিভিন্ন ধরনের ইমারজেন্সী পিল পাওয়া যায়|যেকোন একটি ইমারজেন্সী পিল মিলনের ৭২ ঘন্টার মধ্যে সেবন করলে প্রেগনেন্সী আটকানো যাবে|

গোসল ফরজ হওয়ার জন্য শর্ত হলো বীর্য বের হওয়া, যেহেতু এ অবস্হায় অাপনার বীর্য বের হয়নি, যেহেতু অাপনার উপর গোসল ফরজ হয়নি, তাই অাপনি গোসল না করে অজু করে নামায...

গর্ভবতী হতেও পারে,  না ও হতে পারে। আপনার পরীক্ষা করে জেনে নিতে হবে। পরীক্ষা না করে নিশ্চিত করে কিছু বলা বা ধারনা করা সম্ভব নয়। যদি গর্ভবতী হয় তাহলে সন্তান সুস্থ হবে কি না সেটিও নিশ্চিত করে বলা যায় না, স্বামী একদিন পরে মারা গেছেন এই বিষয়টি সন্তান সুস্থ-অসুস্থ হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ভুমিকা রাখবে না। যদি সন্তান হয় ইনশাল্লাহ সুস্থ হবে। 

হ্যাঁ, গর্ভবতী প্রতিরোধ হবে।  মিলন করার সর্বোচ্চ ৭২ ঘন্টার মধ্য যে কোনো সময়ে ইমারজেন্সি পিল সেবন করালে গর্ভবতী হবে না। 

৩০ তারিখে প্রথম বার মিলিত হওয়ার পরে যেহেতু ইমারজেন্সি পিল সেবন করেছে সেহেতু নতুন করে পিল সেবন করার প্রয়োজন নেই।  ৩০ তারিখে প্রথমবার মিলন করার পর থেকে পরবর্তী ৭২ ঘন্টার মধ্য যত বারই / যখনই মিলন করা হোক না কেন ঐ একটি ইমারজেন্সি পিলই কার্যকরি হবে, একাধিক পিল সেবন করার প্রয়োজন নেই। আপনার পুরো প্রশ্নটির উত্তরের সারমর্ম হলো: নতুন করে কোনো পিল সেবন করার প্রয়োজন নেই। ৩০ তারিখের পিলই ৩০,৩১ তারিখের মিলনে গর্ভবতী আটকাবে। 

আপনার স্ত্রীকে পরিবার পরিকল্পনায় যোগাযোগ করতে বলেন।