আমি একটা বইয়ে পড়ে ছিলাম যে,কেয়ামতের কোন ব্যক্তির মুখে মাংস থাকিবে না?  উত্তরঃ পবিত্র কোরআন শিখিয়া উহা দ্বারা পয়সা উপার্জন করিলে। আমি বুঝতে পারচি না আপনারা আমাকে বুঝিয়ে বলবেন।আরেকটা প্রশ্নের উত্তর বুঝিয়ে বলবেন,পবিত্র কোরআন বিক্রি করে কি ভাবে।

শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

আপনার উল্লিখিত হাদিসটি আমার জানা নেই।

তবে এরকম একটা প্রশ্ন আমি টিভি শো তে করেছিলাম,"মসজিদের ইমাম কি ইমামতি করার বিনিময়ে টাকা নিতে পারবেন?"

উত্তর এসেছিলো,"হ্যা,কারন তিনি ইচ্ছা করলেই অন্যন্য মসজিদে যখন তখন নামাজ পড়তে পারতেন।কিন্তু ওইখানে চাকরিরত হওয়ার কারনে,যেখানেই থাকুক,বাধ্য হয়ে তাকে ওই মসজিদে আসতে হয় এবং ইমামতি করতে হয়।এটা তার পরিশ্রম। সুতরাং তিনি টাকা নিতে পারবেন।

অনুরুপ ভাবেই,কোরান যে তাকে দিতেই হবে এটার কোনো বাধ্যকতা নেই।কিন্তু তিনি সকলের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন।এতে তার সওয়াব হবে।টাকা নেওয়ার জন্য পাপ হবেনা,কারন তিনি যেই টাকা দিয়ে কোরান তৈরী করছেন,তা তার উপার্জিত টাকা।সুতরাং তার উপার্জন তাকে ফেরত নিতেই হবে।তাই কোরান বিক্রি করলে পাপ হবেনা।

আশা করি উত্তরটা পেয়েছেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ