বীর্যপাত হলেই পরের দিন মুখে ব্রণ উঠে?

এটা নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছুই নেই। পুরুষের ইউরেনারি ব্লাডার বা মুত্রথলির সামান্য নিচেই আছে প্রোস্টেট গ্রন্থি। প্রস্রাবে মুত্রথলি ভরে যাওয়ার পর তা প্রোস্টেট গ্রন্থির সাথে হালকা চাপ পরে, আর প্রোস্টেট গ্রন্থির উপর মৃদু আঘাত, চাপের কারনে লিঙ্গোথ্যান স্বাভাবিক। 

মলের নাথে রক্ত যাওয়াকেই সবসময় পাইলস বলা যায় না।।। কারণ মল যদি শুকনা অর্থাৎ শক্ত হয় তাহলেও মলের সাথে রক্ত যেতে পারে।।।

গর্ভবতী হলে মাসিক বন্ধ হয়ে যাবে|গর্ভবতী ছাড়াও বিভিন্ন কারণে মাসিক বন্ধ হয়ে যাবে| হরমন ক্ষরণে বাধা পেলে মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে|হতাশা, দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ প্রভূতি কারণে মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে...

পিরিয়ডের ১০/১২ দিন পর মিলিত হলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভবনা বেশিই থাকে। তবে যেহেতু মিলিত হওয়ার পরের মাসেও পিরিয়ড হয়েছে সেহেতু নিশ্চিত থাকুন যে আপনার স্ত্রী প্রেগন্যান্ট নয়। 

পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে মিলন করলে গর্ভবতী হবে  না। তবে এসময় মিলন করা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি ও ধর্মীয় দৃষ্টিতে অপরাধ।  সুতরাং পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে মিলিত হবেন না। মাসিক শুরুর পর ১ম দিন থেকে ৭ম দিন...

কোনো মেয়ের সাথে জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করাকেই ধর্ষণ বলে, ইংরেজিতে রেপ। ধর্ষিত হলে মেয়েটির সব শেষ হয়ে যায় না, তবে সমাজের মানুষ মেয়েটিকে নিয়ে কটাক্ষ করে থাকে যার ফলে মেয়েটির স্বাভাবিক জীবন যাপন ব্যাহত...

আপনি হয়ত জানতে চেয়েছেন এই অবস্থায় প্রেগন্যান্ট হবে কিনা ? প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কম। 

আপনি একটি কাজ করতে পারেন যে, আপনার স্ত্রী যে ভার্সিটিতে পড়েন, সেখানে একটা বাসা ভাড়া করে নিয়ে, উভয়ে  সেখানে থাকেন, তাহলে উক্ত সমস্যা সমাধান হবে।

হস্থমৈথুন এর কারনে মুখে ব্রন হয় । ত্বক যদি তৈলাক্ত হয় তাহলেও ব্রন হয় । আবার যদি বয়সন্ধিকাল চলে তাও হতে পারে । আপনি হস্থমৈথুন করা বন্ধ করে দিন আশা...

হ্যাঁ, অবশ্যই সম্ভাবনা আছে। এতে অর্গাজম হোক বা না হোক তাতে কোনো অসুবিধা নেই।