আমার ৪ মাস যাবত পিরিয়ড বন্ধ।হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নিছিলাম কিন্তু কোনো লাভ হয়নি।এমতাবস্থায় কি করবো?

পিরিয়ড চলাকালীন মানুষ যৌন মিলন করে না। কারণ, ওই সময় যৌন মিলন করা শরিয়তের দৃষ্টিতে হারাম এবং স্বাস্থ্যগত দিক থেকে মারাত্মক ক্ষতিকর। মূলত ধর্মীয়ভাবে নিষিদ্ধ হওয়ার কারণেই মানুষ পিরিয়ড চলাকালীন যৌন মিলন করে না এবং অন্যকেও বাধা দেয়।  আর সাথে স্বাস্থ্যগত ক্ষতি থাকার  কারণে বিধর্মীরা এবং ডাক্তাররাও  এ সময় যৌন মিলন করতে নিষেধ করেন। 

একটাই উপায় আছে সেটা হচ্ছে বীর্য বাইরে ফেলতে হবে ৷ অথবা বীর্যপাত ঘটাবেন না ৷ তাহলে বাচ্চা আসবে না ৷ এছাড়া পুরুষের জন্য আর কোন পদ্ধতি নেই ৷

একটু উন্নত মানের কীট দিয়ে আবার প্রেগনেন্সী টেষ্ট করান।অন্য কোনো শারীরিক সমস্যার জন্য বা পিল সেবনের জন্যও মাসিকের তারিখ পেছাতে পারে।বুঝতে না পারলে সঠিক সমাধানের একজন গাইনী ডাক্তারের শরনাপন্ন হোন।

ওনার মাসিক অনিয়মিতভাবে হয়। যার কারন অনেক কিছুই থাকে।তবে মনে করে দেখুন তো আপনার স্ত্রী ইমার্জেন্সি পিল খেয়েছিলো কিনা। কেনো না ইমার্জেন্সি পিল খেলে মাসিক অনিয়মিতভাবে হতে থাকে। যাইহোক যেহেতু...

প্রথমত স্ট্রিপ দিয়ে প্রেগন্যান্সি চেক করে নিশ্চিত হয়ে নিন।

আপনি আবারো প্রেগন্যান্সি চেক করে দেখুন|ফলাফল নেগেটিভ আসলে দ্রুত গাইনী বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন|

আরো কয়েকদিন অপেক্ষা করেন, মাসিক হয়ে যেতে পারে|যদি মাসিক না হয় তবে গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন|

আপনি একজন যৌন ডাক্তারের নিকট পরামর্শ গ্রহোন করুন । আর আপনি হামদর্দ এর Nishat নামক ঔষধটি ক্ষেতে পারেন । এটি ভালো কাজ করবে । মুল্যঃ- প্রতি বক্স 1000 টাকা ।

হ্যা। গর্ভাবস্থায় সাদাস্রাব একটি জটিল সমস্যা।এর কারণে যদি গর্ভে মেয়ে সন্তান হয়ে থাকে তাহলে ঐ মেয়েরও সাদাস্রাব দেখা দিতে পারে।তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একজন ভাল হেমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অথবা জার্মানী শোয়েব এর বায়োপ্লাজেন ১৩ এবং ডীপলেড ফার্মাকোর রিকেল ক্যাপসুল নিয়মিত ৪০ দিন খাওয়ান। তাহলে আল্লাহ্ র রহমতে ভাল হয়ে যাবে।

আপনার বর্ণনা পড়ে নিশ্চিত করে কিছুই বলা যায় না।  অনুমান ও করা সম্ভব নয় যুক্তিযুক্ত ভাবে।  আপনাকে মিলনের ৪০ দিন পর গর্ভবতী টেষ্টকিট দিয়ে নিয়মাবলী অনুযায়ী গর্ভবতী টেষ্ট করে ফলাফল জানতে হবে।