HIV সর্ম্পকে জানতে চাই?

মানুষের লিঙ্গের আকারটা মূলত জিন, বংশ ও শরীরের আকৃতির ওপর নির্ভর করে থাকে। সে হিসেবে কারো লিঙ্গ বড় লম্বা, আবার কারো ছোট খাটো হয়ে থাকে। এটা স্বাভাবিক। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, কোনো পুরুষের লিঙ্গ কমপক্ষে সাড়ে তিন ইঞ্চি হলেই নারী সঙ্গীকে তৃপ্তি দিতে সক্ষম। সে জায়গায় আপনার যেহেতু চার ইঞ্চি আছে, তাই কোনো সমস্যা নেই। আপনার টেনশন করার কিছু নেই। এক্ষেত্রে লিঙ্গের আকার বড় হওয়া মূখ্য বিষয় নয়। স্থায়িত্ব ও টেকনিকই হল আসল। আর বন্ধুরটা নিয়ে টেনশন করারও কিছু নেই। উক্ত ডাক্তারের কথা ঠিক নয়। যদিও কিছু কিছু পদ্ধতিতে সামান্য পরিমাণ লম্বা করা সম্ভব, তবুও সেগুলো বেশ কষ্ট ও সময়সাধ্য ব্যাপার। তাই ওসব কথায় কান দেবেন না। আপনার লিঙ্গের আকার যথেষ্ট আছে। টেনশন করার কিছু নেই। আপনি সুস্থ এবং বিয়ে করতে পারবেন। অযথা কারো উল্টাপাল্টা কথায় কান দেবেন না। 

এগুলো এইডসের কোনো লক্ষণ নয়। চিনচিনে ব্যথা অন্য কোনো আঘাত বা রোগের কারণে হতে পারে। আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন। অযথা টেনশনের কিছু নেই। আর এইডস হয়ে থাকে প্রটেকশন ছাড়া এইডস আক্রান্ত কারো সঙ্গে যৌনাচার করলে। আপনি সেরকম কিছু না করে থাকলে কোনো চিন্তার বিষয় নেই। 

না, গর্ভবতী হয়ে গেলে আর সন্তান প্রসবের আগ পর্যন্ত মাসিক হয় না। 

পিরিয়ড হওয়ার ঔষদে অনেক সময় বিপদ হতে পারে, এসব ঔষদে রয়েছে প্রচুর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। অতএব কারও কাছ থেকে নাম শুনেই এসব ঔষদ সেবন করা থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজনে গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ধন্যবাদ বি:দ্র- প্রচুর পরিমানে পানি ও পুষ্টিকার খাবার খেলে ,সাথে নিয়মিত আয়রন ট্যাবলেট বা পিলের গোলাপি লাইনের বড়ি খেলে দ্রুত উপকার পাবেন।

স্বামী স্ত্রী একই ব্লাড গ্রুপ হলে সমস্যা নেই । তবে + - হলে সমস্যা । এক্ষেত্রে স্বামী + (পজিটিভ) হলে আর স্ত্রী - (নেগেটিভ) হলে সমস্যা । কিন্তু স্ত্রী পজিটিভ...

আপনার মাসিক শেষ হয়েছে বারো তারিখে। সাধারণত মাসিক শেষ হওয়ার পর সাতদিন পর্যন্ত গর্ভ সঞ্চার হয় না। তাই আপনার গর্ভের সম্ভাবনা শুরু বিশ মার্চ থেকে। কিন্তু সহবাস না করলে তখন থেকেই হিসাব শুরু হবে না। বরং বিশ মার্চ এবং এর পর থেকে নিয়ে প্রথম যেদিন  সহবাস করেছেন, (বিশ মার্চ করে থাকলে, বিশ মার্চ থেকেই; একুশে মার্চ করে থাকলে, একুশে মার্চ থেকেই) সেদিন থেকে আপনার গর্ভের হিসাব ধরা হবে। এরপর থেকে গড়ে আট মাস  পঁচিশ দিন বা নয় মাস পর আপনার বাচ্চার  জন্ম হবে। এটা জাস্ট থিওরি হিসেবে বলা হল। কিন্তু সঠিক হিসাব যন্ত্রপাতির মাধ্যমে ডাক্তাররাই বলতে পারবেন। (ডাক্তারদের হিসাবেও কিন্তু ভুল হয়।)

অন্তত দুই সপ্তাহ পর চেক করলে ফলাফল পাওয়া যাবে। তিন সপ্তাহ পর চেক করলে মোটামুটি নিশ্চিত হওয়া যাবে। 

HIV থেকে রক্ষা পাওয়া খুবই সোজা।  রক্ত নেয়া কিংবা অঙ্গ-প্রতিস্থাপনের আগে দাতার দেহে HIV ভাইরাস আছে কি না তা পরীক্ষা করে নিতে হবে।  সবসময় নতুন সূচ-সিরিঞ্জ ব্যবহার করতে হবে।  আর...

মাসিক ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড মেয়েদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কেননা মাসিক নিয়মিত ও সঠিকভাবে হওয়ার অর্থ হচ্ছে সে নারী সন্তান ধারণে সক্ষম। এক সময়ে মাসিককে অপবিত্র ও নোংরা বলে মনে করা হত।...

বেশি বেশি হস্তমৈথুন করলে সমস্যা হবেই। দশ বছর যাবত প্রতিদিন একবার হস্তমৈথুন করেছেন!! আপনার ইতোমধ্যেই টের পাওয়ার কথা যে, আপনার যৌন শক্তি আগের তুলনায় অনেক হ্রাস পেয়েছে। দিনদিন হ্রাস পেতেই...