চাকুরি এবং ব্যবসার মধ্যে পার্থক্য কি কি?? ব্যবসা করলে কি রকম সুযোগ সুবিধা পাব এবং চাকরি করলে সুবিধা কি কি?? ব্যবসা সম্পর্কে সুবিধা একটু বুঝিয়ে বল্লে ভালো হতো??
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

চাকুরি এবং ব্যবসা দুটো ডিফারেন্ট একটা অপশন ভাবতে পারেন। চাকুরি হলে অন্যের অধিনে কাজ করে তার বিনিময়ে মাসিক চুক্তিতে বেতন পাওয়া। চাকুরি করে সাধারণভাবে আপন জীবনযাপন করতে পারবেন কিন্তু বড় বড় কিছু করতে পারবেন না। চাকুরি করে আপনি স্বাধীনভাবে চলতে পারবের যখন মন যা চাইতে তাই করতে পারবেন না যখন খুশি ছুটি কাটা অফিস কাটা এগুলো করতে পারবেন না। বসের ঝাড়ি শুনতে হয় কোন কাজ ঠিক না হলে এবং কাজের চাপ থাকলে নাইটে কাজ করে সেটা কাভার করতে হয়। মাস শেষ হওয়ার আগে বেতন পাবেন না। চাকুরিতে শুধু যে অসুবিধা আছে এমনটা তা সুবিধাও আছে, সুবিধা হল এটা ব্যবসা থেকে টেনশন কম কারন এখানে দেনাদার পাওনাদার নিয়ে ভাবতে হবে না তাই বাড়তি কোন চাপ নেই। ব্যবসা তে টেনশন বেশি, কারন আপনাকে নগদ এবং ব্যাংক লোন নিয়ে ব্যবসা করতে হতে পারে। ব্যবসাতে লোকসান হয় তাহলে সেটার ভার নিজেকে বহন করতে হয়। ব্যবসারে সুবিধা হল এটা আপনার নিজের পেশার কারও কথামত এখানে চলতে হয়না। তবে আপনার ব্যবসায়ীক জ্ঞান ভালো থাকে তাহলে আপনি ব্যবসা করে আপনার লক্ষে পৌছাতে পারবেন। যাঁরা জীবনে বড় হয়েছে ব্যবসা করেই বড় হয়েছে। বড় বড় কোম্পানীর যারা মালিক যেমন: স্কোয়ার, আকিজ গ্রুপ এনারা শুরু করেছে ফুটপাতের ফেরি করা ব্যবসা থেকে কিন্ত এরা আজ নাম করার শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করে গেছেন কারন তাদের ছিল প্রবল ইচ্ছা শক্তি এবং ব্যবসায়ীক জ্ঞান। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এটা ডিপেন্ড করবে আপনি কি ধরনের চাকরী করবেন তার উপর, সরকারি চাকরি হলে সবাই বলবে ব্যাবস্যা এর চেয়ে চাকরি ই ভাল, তবে বেসরকারি চাকরি এর চেয়ে ব্যবস্যা ই  ভাল।

চাকরি করলে নিজের স্বাধীনতা পাবেন না, আর ব্যবস্যা করলে নিজের স্বাধীনতা পাবেন ।

আর আমার কথা হলঃ মূলধন থাকলে হালাল ব্যবস্যাতে নেমে পড়েন আল্লাহ এর নাম নিয়ে ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

পৃথিবীতে সবাই কিন্তু একই রকম পেশা বেছে নেয় না। কেউ হয়তো চিকিৎসক হবে কিংবা কেউ চায় স্বাধীনভাবে চলতে, কেউ চায় শিক্ষকতা করতে। কিন্তু একটা বিতর্কের বিষয় থেকেই যায়, পেশা হিসেবে কোনটা ভালো- চাকরি না ব্যবসা। এই বিষয় নিয়ে মনে প্রশ্ন জাগেনি, এমন তরুণের সংখ্যা খুব কমই পাওয়া যাবে। তাই খোঁজা যাক প্রশ্নের উত্তর, কোনটা বেশি ভালো- চাকরি নাকি ব্যবসা। চাকরি মানেই হলো মাস শেষে নির্দিষ্ট অংকের একটা বেতন পাওয়া। সেটা ছোট অংকেরও হতে পারে কিংবা হতে পারে বিশাল অংকের। তবে অনেকেরই আবার বসকে তেল দেয়া বা তোষামোদ করার মতো মানসিকতা নেই। তাদের কাছে চাকরি ভালো লাগবে না এটাই স্বাভাবিক। চাকরিতে আছে প্রতিদিন বসের ঝাড়ি খাওয়ার সম্ভাবনা। নিজের মুখ ফুটে যে নিজের মতামত প্রকাশ করবেন, সেটাও করা সম্ভব হয় না অনেকের ক্ষেত্রে। তবে মানিয়ে নেয়াটাই হলো আসল কথা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, চাকরিজীবী পরিবারের সন্তানরা করতে বেশি অভ্যস্ত। তাদের কাছে চাকরি মানে নিশ্চিন্ত জীবন, মাস শেষে নির্দিষ্ট অংকের টাকা। তাদের কাছে পড়াশোনার মূল লক্ষ্যই হচ্ছে জ্ঞানার্জন নয়, ডিগ্রি অর্জন আর একটা চাকরি। চাকরির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েন তারা যারা একটু ঠোঁটকাটা স্বভাবের। দেখা যায়, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা সহকর্মীদের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। এমনকি বসের মুখের ওপরও যখন তখন না বুঝে শুনে দুম করে একটা কিছু বলে বসেন। তাদের জন্য চাকরি না করাই ভালো। তবে চাকরিতে একটা ভালো দিক হলো লাভ-লোকসান নিয়ে খুব একটা বেশি মাথা ঘামাতে হয় না। মন দিয়ে কাজ করে মাস শেষে টাকা বুঝে নিলেই হলো। লাভ- লোকসান নিয়ে চিন্তা করবেন বস। বলা হয়ে থাকে, চাকরি করলে নাকি নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস খানিকটা কমে যায়। ব্যবসা যারা করে তারা রিস্ক নিতে ভয় পায় না। কিন্তু চাকরিজীবীদের মধ্যে রিস্ক নেয়ার প্রবণতা অত্যন্ত কম। প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবসা করার জন্য বিভিন্ন অঞ্চলে পাড়ি জমিয়েছে বণিকরা। সে সময় শুধু একটা শ্রেণীই ব্যবসা- বাণিজ্য করত। বলা হতো বাণিজ্যে লক্ষ্মী বসতি। সময় পাল্টেছে, সেই সঙ্গে পাল্টেছে ব্যবসার পদ্ধতি আর ধ্যান-ধারণাও। কিন্তু এখনো অনেক মানুষেরই আগ্রহ রয়েছে ব্যবসায়। বেশিরভাগ ব্যবসায়ী পরিবারের সন্তানেরা ব্যবসাতে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে। পরিবারে ব্যবসার চল না থাকলে নাকি পাকা ব্যবসায়ী হওয়া যায় না। এ রকম ধ্যান- ধারণা ভেঙে অনেকেই এখন ব্যবসায় হাত পাকানো শুরু করেছে। তরুণ- তরুণীদের কাছে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

১.চাকরি করলে আপনি যতটা সম্মান পাবেন,ব্যবসা করলে ততোটা সম্মান পাবেন না। ২.ব্যবসা করলেন দেখা গেল আপনি বেড়াতে গেলেন দোকান বন্ধ থাকল,তখন আপনার ইনকাম বন্ধ থাকলো,আপনি চাকরি করলে আপনি কোথাও গেলেও আপনার আয় মানে আপনার বেতন ঠিক থাকবে। আরো অনেক সুবিধা আছে যা ব্যবসা করলে আপনি কখনোই তা পাবেন না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
PoisaClick

Call

দুটোই ভাল। বলা যেতে পারে দুই মেরু চুম্বকের মত। এখানে সুবিধা-অসুবিধাটা দুটোতেই বিদ্যমান।

১। চাকুরী করাটা মানে সর্বদা পরের অধীন থাকা। খাস বাংলা চাকরগীরি কিংবা গোলামী করা। অবশ্য চাকুরী অর্থে আমরা কেউ বড় কিংবা ছোট চাকর। তথাপি ব্যবসাটা মূলত উদ্যোক্তা হিসাবেও হতে পারে। মানে আপনি স্বত্তাধিকারী।

২। চাকুরী করলে বেতনের টেনশন থাকেনা। অর্থাৎ মাস শেষে নিদিষ্ট একটি পারিশ্রমিক পাচ্ছেন। কিন্তু ব্যবসাতে লাভ/লসের বিষয় আসে।

৩। চাকুরী করলে বেশী বড়লোক হবার সুযোগ থাকেনা। যদিও দূনীর্তি করলে আলাদা বিষয়। কিন্তু ব্যবসাতে আপনি অল্প হতে শুরু করে শিল্পপতিও বনে যেতে পারেন।

৪। চাকুরীর স্বাধীনতা নাই। কিন্তু ব্যবসায়ের স্বাধীনতা আছে। এবং উদ্যোক্ত হতে পারবেন ও অপরকে কাজের সুযোগ করতে পারবেন।

৫। পরিশেষে ইসলামে ব্যবসায়ের গুরুত্বের কথাটাই বেশী বলা হয়েছে। কারন অধিকাংশ সাহাবাগণ ও নবীগন ব্যবসাতে যুক্ত ছিলেন। এই কারনে ইসলামে ব্যবসাকে হালাল করা হয়েছে। ( ভেজাল করলে কিন্তু হালাল হবে না)।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ