জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে অসংখ্য বাংলাদেশী বাধ্য হয়ে দেশের বাইরে বৈধ-অবৈধভাবে অবস্থান করছেন। যারা অবৈধভাবে অবস্থান করছেন তারা সে দেশের ইমিগ্রেশনের ছোট্ট একটি ধারা ভঙ্গ করছেন যেটা অনেক দেশই ফৌজদারী অপরাধের মধ্যে গন্য করে না মানে লঘু অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হয়। অবৈধ বসবাসরত কোন ব্যাক্তি যদি বৈধভাবে টাকা আয় করে তাহলে পরিশ্রমের বিনিময়ে অর্যিত সেই টাকা বৈধ কিন্তু অবৈধ অবস্থানের জন্য তার গুনাহ হবে। আর বৈধভাবে বসবাসরত কোন ব্যাক্তি যদি অবৈধ হারাম উপায়ে টাকা আয় করে তাহলে সেটা সম্পুর্ণ অবৈধ হারাম আয় হবে। আশা করি বিষয়টা পরিষ্কার হয়েছে।