ধুমপান ছাড়ার উপায় কী


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
প্রথম দিন ঘুম থেকে দেরিতে উঠুন, মনে রাখবেন সেদিন যেনো সিগারেট বিড়ি আপনার আশেপাশে না থাকে।

১) পানি বেশি বেশি প্রাণ করুন।

২) আদা, লঙ, এলাচ এগুলা মুখে রাখার চেষ্টা করুন বিশেষ করে লঙ।

৩) লেবু দিয়ে লাল চা খান।

৪)বিচি জাতীয় খাবার সবসময় পাশে রেখে আপনার ঝিব্বা ব্যস্ত রাখুন, এটাই আপনার উপকারে বেশি আসতে পারে।

৫) আপনি ধমপান ছেড়ে দিয়েছেন, এমন কাউকে কথা দিন যাকে আপনি অনেক বেশি ভালোবাসেন।

৬) যখন ধমপানের নেশা জাগবে তখন বেশি বেশি করে ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে ভাবুন। 

আমি টানা ১৩ বছর ধরে ধুমপান করতাম কিন্তু গত একমাস যাবত আমি ধমপান ছেড়ে দিয়েছি, এবং উপরের খাবার গুলা আমার অনেক কাজে এসেছে। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

 "আপনার প্রথম কাজ হবে মানসিক ভাবে নিজেকে প্রস্তুত করা যে,আমি যা করি সেটা সঠিক নয় তাই আর ধূমপান করব না।তারপর কমিয়ে আনার চেষ্টা করা। একেবারে বাদ দিলে কিছুই হবে না।আর ধূমপান একটা বদঅভ্যাস।আর পরিবেশের উপর যে কোন অভ্যাস নির্ভর করে। আস্তে আস্তে তামাক মুক্ত পরিবেশে থাকার চেষ্ঠা করুন। ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন এতে করে ইনআল্লাহ উপকৃত হবেন।"

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ধূমপান ছাড়ার ৫টি সহজ উপায়...
 
১) ভিটামিন সি-যুক্ত ফল খেলেই সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছে চলে যায়। এমনকি, রোজ রাতে এবং দুপুরে খাওয়ার পর দুধ খান। তারপর সিগারেট খেয়ে দেখুন। এমন তেতো লাগবে যে, ধীরে ধীরে সিগারেট খাওয়া ছেড়েই দেবেন।
 
২) অফিসে এমন কলিগের সঙ্গে মেলামেশা করুন যিনি বা যারা সিগারেট খান না। তাহলে ধীরে ধীরে খাওয়ার ইচ্ছে চলে যাবে। এমনকি, অফিসের বাইরে আড্ডা দেওয়ার সময় মুখে চুয়িং গাম চিবান। খেয়াল রাখবেন, যাতে অবসর সময় মুখ ফাঁকা না থাকে।
 
৩) মাথায় প্রচুর চাপ? সিগারেটের জন্য মন ছটফট করছে? এই রকম সময় জিভে খানিকটা নুন দিয়ে দিন। দেখবেন, আস্তে আস্তে সিগারেট খাওয়ার প্রবণতা চলে যাবে।
 
৪) সিগারেট খাওয়া হঠাৎ করে ছেড়ে দিলে মোটা হয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। তাই যদি মনে করে থাকেন সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দেবেন, তাহলে আগে থেকেই যোগাসনে বসা শুরু করে দিন। নিয়মিত যোগাসন করার ফলে সিগারেট খাওয়ার প্রবণতাও ধীরে ধীরে লোপ পায়।
 
৫) মানুষ হল অভ্যাসের দাস। মন শক্ত করুন। সবচেয়ে বড় কথা বারবার এটা মনে ভাববেন না যে, আপনি সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দিচ্ছেন। এই কথা যদি বেশি চিন্তা করেন তাহলে কিন্তু কখনোই খাওয়া ছাড়তে পারবেন না।
 
তাই নিজের প্রিয়জনদের হাসি মুখের কথা চিন্তা করে আজই ছেড়ে দিন সিগারেট খাওয়া।
 
ইত্তেফাক/এএম
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর- আজকাল দেশের সিগারেটের প্যাকেটে এ ধরনের সতর্ক সংকেত লেখা হয়। ধূমপানের ফলে ফুসফুসের ক্যান্সার, হার্ট অ্যাটাক, মস্তিষ্কে রক্ত চলাচলে বাধা, যৌন ক্ষমতা হ্রাসসহ নানা ধরনের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। অনেকেই ধূমপান নামক এই ঘাতককে চিরতরে নির্বাসনে দিতে চান কিন্তু নানা কারণে আর বিদায় জানানো হয় না। সম্প্রতি ধূমপানের আসক্তি থেকে নিজেকে রক্ষার ১৭টি উপায় বাতলে দিয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মিরর অনলাইন। এগুলো অনুসরণ করলে ধূমপান ছাড়া সম্ভব। ১. ই-সিগারেট: আর কিছুদিনের মধ্যে বাজারে পাওয়া যাবে ই-সিগারেট। এই সিগারেট ধূমপানের অভ্যাস ছাড়তে সাহায্য করবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তামাকের চেয়ে ৯৫ শতাংশ নিরাপদ এটি। এতে অভ্যস্ত হলে আস্তে আস্তে ধূমপানের আসক্তি কমে যাবে। ২. ছেড়ে দেওয়ার তারিখ নির্ধারণ করুন: আপনি কত দিনের মধ্যে ধূমপান ছেড়ে দিতে চান তা নির্ধারণ করুন। মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিন। ওই সময় পর্যন্ত সিগারেট খাওয়া চালিয়ে যান। তবে আগেই ছেড়ে দিবেন না। ছেড়ে দেওয়ার পর বন্ধু ও পরিবারকে জানান। ৩. ভিন্ন ব্র্যান্ড ও হাত ব্যবহার করুন: যদি আপনি একই ব্র্যান্ডের বা একই হাতের দুই আঙুলে করে সিগারেট খান তাহলে সে অভ্যাস ত্যাগ করুন। ব্র্যান্ড পাল্টানোর সঙ্গে সঙ্গে হাতও পাল্টে ফেলুন। এতে বিরক্ত হয়ে ধূমপানের অভ্যাস ছেড়ে দিতে বাধ্য হবেন। ৪. ধূমপান করে না এমন বন্ধুদের সঙ্গে মিশুন: ধূমপান ছাড়ার অন্যতম উপায় হচ্ছে যেসব বন্ধুরা ধূমপানে অভ্যস্ত না তাদের সঙ্গে চলাফেরা করা। প্রয়োজনে ধূমপান পছন্দ করেন না- এমন নারীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলুন। তার চাওয়া পাওয়াকে প্রাধান্য দিন। ৫. ধূমপানের সময় পাল্টে ফেলুন: দিনের কোনো সময়ে, কোথায়, কাদের সঙ্গে ধূমপান করেন তার সময়সূচি পরিবর্তন করুন। অর্থাৎ দিনের কোন সময়ে সিগারেটের প্রতি আপনার স্পন্দন তৈরি হয় তা খেয়াল করে পাল্টে ফেলুন। খাবার পর বা কাজের ফাকেঁ সিগারেট খাওয়া অভ্যাস থাকলে ওই সময় আপনি অন্য কিছু খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। ৬. আকুপাংচার পদ্ধতি অবলম্বন: প্রয়োজনে আকুপাংচার পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। ধূমপান ছাড়তে এটি কার্যকরী কৌশল। আকুপাংচর হচ্ছে শরীরে সূঁচ ফুড়ে নিজে নিজেই ব্যথা অনুভব করা। এতে আসক্তির ঘোর কেটে যাবে। ৭. রুটিন পরিবর্তন করুন: সকালে নাশতার পর চায়ের সঙ্গে বা হাঁটতে হাঁটতে সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা পাল্টে ফেলুন। এটি ধূমপান ছাড়তে আপনাকে সাহায্য করবে। ৮. স্বাস্থ্যসম্মত বিকল্প: অনেকে সিগারেটের বিকল্প হিসেবে চকলেট খাওয়া আরম্ভ করে। তবে এটি কখনোই স্বাস্থ্যসম্মত নয়। আবার অনেকে পানি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তবে সিগারেটের বিকল্প হিসেবে চুইংগাম বা অ্যাপেল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা যেতে পারেন। ৯. বিষক্রিয়া লক্ষ করুন: একটি ৫০০ মিলিলিটারের খালি প্লাস্টিক বোতল নিন। তাতে কয়েকটি সিগারেট ফেলুন। তারপর বোতলটি পানি ভর্তি করে ছিপি দিয়ে মুখ বন্ধ করুন। কিছুদিন পর দেখবেন তা বাদামী রং ধারণ করেছে এবং এর গন্ধ অত্যন্ত বিশ্রী। এতেই লক্ষ করা যায় সিগারেটের বিষক্রিয়া। ১০. সব সরঞ্জামাদি ছুঁড়ে ফেলুন: ধূমপান ছাড়ার জন্য সিগারেট, লাইটার, অ্যাস্ট্রেসহ সব সরঞ্জামাদি ছুঁড়ে ফেলুন। ধূমপানের আসক্তি মেটায় এরকম কোনো উপাদানের সঙ্গে থাকুন। ১১. পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন: বাড়িঘর পরিষ্কার রাখুন। মাদুর, গৃহসজ্জার সামগ্রী ও নিজের পোশাক ধুয়ে ফেলুন। যাতে ধূমপান ছাড়ার পর কোনো কিছুতেই সিগারেটের গন্ধ পাওয়া না যায়। প্রয়োজনে ঘরে সুবাসিত মোমবাতি ব্যবহার করুন। প্রাণবন্ত পরিবেশ উপভোগ করুন। ১২. প্রিয়জনের কথা মনে করুন: আমরা সবাই ধূমপানের কুফল সম্পর্কে অবগত। যখন এর আসক্তি মাথায় চেপে বসে তখন প্রিয়জনদের কথা মনে করুন। মনে করুন প্রিয়জনদের সঙ্গেই আপনি সময় কাটাচ্ছেন। তাদের পাশেই আছেন। ১৩. বাদাম খাওয়া অভ্যাস গড়ে তুলুন: ধূমপান ছাড়তে বাদাম খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। ১৪. অনলাইন ঘাঁটাঘাটিঁ করুন: মাথায় ধূমপানের আসক্তি চেপে বসার সঙ্গে সঙ্গে অনলাইনে ঢুঁকে পড়ুন। প্রয়োজনে খেলাধুলায় ব্যস্ত হয়ে পড়ুন। ফেসবুক, টুইটার, ব্লগে বন্ধুদের সঙ্গে কথাবার্তায়, খোশ গল্পে মেতে উঠুন। ১৫. বেশি বেশি ফল খান: ধূমপান ছাড়তে বেশি বেশি সতেজ ফল, শাক-সবজি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। একইসঙ্গে চর্বিযুক্ত খাবারের পরিমাণ কমাতে হবে। ১৬. ভেষজ চা খান: নিকোটিন ছেড়ে দিলে প্রাথমিক অবস্থায় মানসিক দুর্বলতা অনুভূত হতে পারে। ধূমপানের পরিবর্তে কফির ক্যাফেইন মানসিক দুশ্চিন্তাও বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই ভেষজ চা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ১৭. খোলা বাতাসে ঘোরাঘুরি করুন: সিগারেট টানে শরীরে সাময়িক ভালো লাগা তৈরি হতে পারে। মুক্ত বাতাসে ঘোরাঘুরি করে সে জায়গাটা পূরণ করা যায়। আপনি যখন খোলা বাতাসে ঘোরাঘুরি করবেন তখন আপনার ফুসফুস ভালোভাবে কাজ করবে। মস্তিষ্ক চাপ থেকে মুক্তি পাবে। ফলে শরীরে ভালো লাগা তৈরি হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ধুমপান ছাড়ার উপায় : ঠাণ্ডা পানি: সিগারেট টানার অভ্যাসের বদলে স্ট্র দিয়ে ঠাণ্ডা পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। গবেষণা অনুযায়ি, এটি ‘ডোপামিন’ নিঃসরণ করে। একটি ভালো লাগার অনুভূতি উদ্রেককারী মস্তিষ্কের রাসায়নিক উপাদান যা মন ভালো রাখে। তাৎক্ষনিক উপকার: ধূমপান মুক্ত জীবনের সুবিধাগুলো উপভোগ বেশিদিন অপেক্ষা করতে হয়না। তাই চোখে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে উপকারী দিকগুলোর তালিকা করে রাখতে পারেন। সুবিধাগুলোর মধ্যে থাকতে পারে আত্মনিয়ন্ত্রণ, খরচ কমে যাওয়া, মুখে দুর্গন্ধ না থাকা, খাবারের স্বাদ স্পষ্টভাবে বুঝতে পারা ইত্যাদি। ঘনঘন দাঁত মাজা: ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার তাৎক্ষনিক উপকারগুলোর মধ্যে অন্যতম হল মুখের স্বাদ বেড়ে যাওয়া এবং দুর্গন্ধ না হওয়া। ঘনঘন দাঁত মাজলে সিগারেট জ্বালানো এবং পরিষ্কার মুখটাকে নষ্ট করার তাড়না কমে আসবে। মদ্যপান এড়িয়ে চলুন: সিগারেটের আসক্তিতে ফিরে যাওয়ার অন্যতম প্রচলিত কারণ মদ্যপান। কারণ অ্যালকোহল নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা নষ্ট করে। ফলে ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার মনোবল নষ্ট হয়। অনেকে আবার মদ্যপানের সময় ধূমপান করেন। ফলে তারা মদ্যপান করলে ধূমপানের তাড়নাও অনুভব করেন। সময় কাটান ‘নো স্মোকিং জোন’য়ে: ধূমপানের তাড়না অনুভব করলে এমন জায়গার যান যেখানে ধূমপান করা নিষেধ। হতে পারে তা সিনেমা হল, গ্রন্থাগার, দোকান ইত্যাদি। স্থানটি আপনার জন্য যত বেশি আকর্ষণীয় হবে, ধূপমানের তাড়না দূরে রাখা ততটাই সহজ হবে। কেনো ছাড়ছেন তা মনে রাখুন: ধূমপান ছাড়ার সিদ্ধান্ত কেনো নিয়েছেন তার একটি তালিকা তৈরি করুন। যেসব জায়গার আপনার বেশিরভাগ সময় কাটে যেমন অফিস, রান্নাঘর, কম্পিউটার টেবিল ইত্যাদি, সেসব জায়গায় এই তালিকা ঝুলিয়ে দিতে পারেন। যা ধূমপান ছাড়ার কারণগুলো আপনাকে মনে করিয়ে দেবে। প্রাক্তন ধূমপায়ীদের মতে, এই তালিকার পাশে পরিবার ও ভালোবাসার মানুষগুলোর ছবি রাখা তাদের সফল হতে বেশ সাহায্য করেছে। কর্মচঞ্চল থাকুন: তাড়না এড়ানোর একটি শক্তিশালী হাতিয়ার শরীরচর্চা। শরীর সক্রিয় থাকলে তা প্রাকৃতিক রাসায়নিক পদার্থ নিঃসরণ করে, যা মন ভালো রাখে এবং মানসিক চাপ কমায়। বেশিরভাগ মানুষের জন্য সবচেয়ে সহজ ব্যায়াম হাঁটাহাঁটি। তবে বিভিন্ন ধরনের শরীরচর্চা অনুপ্রেরণা বাড়াতে সহায়ক। শরীরচর্চার জন্য সময় আলাদা করে রাখতে হবে। বিশেষ করে ধূপমান ছেড়ে দেওয়ার পর প্রথম এক মাস। ব্যস্ত থাকুন প্রিয় কাজে: ধূপমান ত্যাগ করার পর প্রথম কয়েক সপ্তাহ নিজেকে পছন্দের কাজে ব্যস্ত রাখতে হবে। পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান এবং ধূমপানের তাড়না ভুলে থাকার চেষ্টা করুন। যত বেশি ব্যস্ত, ভুলে থাকা ততটাই সহজ হবে। মুখে রাখুন অন্য কিছু: ধূমপানের তাড়নার একটি অংশ হল মুখে কিছু থাকা। তাই সিগারেটের পরিবর্তে চুইংগাম, ক্যান্ডি বা অন্যান্য স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস খেয়ে এই তাড়না প্রশমিত করতে পারেন। ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকলে বেছে ক্যালরি কম থাকে এমন স্ন্যাকস খাওয়া যেতে পারে। কাউকে পাশে রাখুন: এক্ষেত্রে সবচাইতে উত্তম হবে একজন বন্ধু, যে নিজেও একজন ধূমপায়ী ছিল। তবে আপনার প্রতি যত্নবান এবং চায় যে আপনি ধূপমান ছেড়ে দেন এমন যে কেউ কঠিন সময়গুলোতে সহায়তা করার জন্য যথেষ্ট। কফি কমান: কর্মক্ষমতা বাড়াতে অনেকের ক্ষেত্রেই কার্যকর কফি। তবে কেউ আবার কফির কারণে চিন্তিত, ভীত, মানসিক চাপও অনুভব করেন। নিকোটিন কমে যাওয়ায় এই অনুভূতিগুলো আরও বেড়ে যেতে পারে। কফি যদি আপনাকে অস্থির করে তোলো তাহলে পরিমাণ কমাতে হবে। মন খারাপ থেকে সাবধান: নেতিবাচক আবেগ যেমন- মানসিক চাপ, ক্রোধ, হতাশা ইত্যাদি পুনরায় ধূমপানে আসক্ত হওয়ার অন্যতম কারণ। সমস্যাগুলো সবারই হয়। আপনার ক্ষেত্রে সমস্যা আরও বেশি হতে পারে। নিজেকে অন্যমনস্ক রাখার উপায় বের করতে হবে। ঝামেলা এড়ান: যদিও পরিবার এবং বন্ধুমহলের উচিত আপনাকে সাহায্য করা, সবসময় তা হয় না। ধূমপান ত্যাগ করার সিদ্ধান্তে কারও অসম্মতি থাকতে পারে। আপানাকে প্ররোচণাও দিতে পারে। এদের এড়িয়ে চলতে হবে। যদি এড়ানো সম্ভব না হয় তবে আপনার সিদ্ধান্তের গুরুত্ব তাদের বুঝিয়ে বলতে হবে। ধৈর্য রাখুন, অটল থাকুন: দুই সপ্তাহ পার করতে পারলেই ধূমপান ছেড়ে দিতে পারবেন সারা জীবনের জন্য। তবে ভুলভ্রান্তির জন্যও প্রস্তুত থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, একবার ভুল করা মানেই আপনি ব্যর্থ নন। ভুল খুঁজে করুন এবং পরে একই ভুল থেকে সাবধান থাকুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ