প্রোগ্রামার হতে হলে আমায় সর্বপ্রথম কি করতে হবে?

সর্বপ্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার ছিলেন একজন নারী। তিনি কালজয়ী ইংলিশ কবি বায়রনের কন্যা অগাস্টা এডা (১৮১৫-১৮৫২)। তার সম্মানার্থে ১৯৮০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কম্পিউটারের একটি ভাষাকে এডা নামকরণ করে।

মুহাম্মদ হানিফ উদ্দিন মিয়া

সাধারণ ভাবে বলা যায় এভাবে, “যে বা যিনি কম্পিউটার এর জন্য সফটওয়্যার তিরি করেন, সমস্যা সৃষ্টি ও সমাধান করে, ওয়েব ডেভলপ করে, কোড লিখে এবং কোড আনলাইসিস করে , সেই...

ইংরেজ কবি লড বায়রনের কন্যা অ্যাডা অগাস্টাকে প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে বিবেচনা করা হয় । কারণ তিনিই আধুনিক কম্পিউটারের পূর্বসূরি অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন-এর জন্য প্রোগ্রাম রচনা করেন।

অ্যানালিস্ট প্রোগ্রামার- হতে হলে একটা ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি এবং MCA(master’s in computer applications) ডিগ্রি এবং সেই সাথে অবশ্যই প্রোগ্রামিংয়ের দক্ষতা এবং সিস্টেম ডিজাইনে কয়েক বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। M.Tech এ ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি...

সিস্টেম প্রোগ্রামারদের অবশ্যই ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাকগ্রাউন্ডের হতে হবে যেটা এই পেশার জন্য বর্তমানে অত্যাবশ্যক. এই ধরনের যোগ্যতার সমন্বয় আপনাকে একজন সিস্টেম প্রোগ্রামার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করতে সহায়তা করবে।অভিজ্ঞতা থাকলে আপনি অবস্থামত...

যদি মেয়েটি শুধুমাত্র ধর্মীয় কারণে এটা করে থাকে তাহলে তাঁকে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু হঠাৎ করে তাঁর এই ইউটার্ণ অন্য কোন কারণেও হতে পারে। আপনার সাথে একটা অপরিনত বয়সে তাঁর সম্পর্কটা...

"আপনার কিছু হলে সেও মরে যাবে" এই কথাটার অর্থ হলো, সে আপনাকে খুব ভালোবাসে। হয়তো, পারিবারিক চাপ আর ধর্মের প্রতি বিশ্বাসের কারনে আপনাকে এড়িয়ে চলছে। এটা কোন ব্যাপার না। এখন আপনার উচিত...

মেডিকেল এর ভর্তি পরীক্ষা তে জীববিজ্ঞান ৩.৫ চায়। এবার হয়তো ৪ চাইতে পারে!! তবুও ভাই নিরাশ হবেন না! আপনি যেকোনো বোর্ডের অধীনে ভর্তি হন! তারপর ইন্টারে  এ প্লাস পাবার ট্রাই করেন। কারন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা তে রেজাল্টের উপর ২০০ মার্ক! সবচেয়ে বেশী কাউন্ট হয় ইন্টার থেকে! চেষ্টা করতে থাকুন! বাকিটা আল্লাহ্'র ইচ্ছা

অবশ্যই আপনি একজন ভালো ওয়েব ডেভলপার বা ওয়েব ডিজাইনার হওয়ার ক্ষমতা রাখেন।  তবে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় তেমন ভালো কোনো কোর্সের  প্রতিষ্ঠান পাওয়া যায় না। অধিকাংশ কোর্স প্রোগ্রামেই শুধু মৌলিক বিষয় গুলো মুখস্ত করিয়েই কোর্স শেষ করা হয়। এতে খুব বেশি উপকার হয় না। কারন ওয়েব পেজ ডেভলপিং একটা সৃজনশীল কাজ। এখানে মখস্ত করার বদলে চর্চা করার গুরুত্ব অনেক বেশি। আশার কথা হল যে, বর্তমানে ওয়েব পেজ ডেভলপিং এর অসংখ্য টিউটোরিয়াল ইন্টারনেটে খুঁজলেই পাওয়া যায়। সব থেকে ভালো হয় যদি ইংরেজি চর্চাটা বাড়িয়ে দেন। এতে করে ইংরেজি অনেক ভালো ভালো বই  পড়ে শিখতে পারবেন যেটা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে করা হয়। বাংলাতেও কিছু টিউটোরিয়াল সিডি আকারে পাওয়া যায়। ওগুলোও কিনে নিতে পারেন। তবে সব থেকে দরকার যে জিনিসটার সেটা হল প্রচুর পরিশ্রম আর  হাল না ছাড়া মনোভাব।