শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

১০ নভেম্বর ১৯৫১, গীনিস ব্রিউয়ারির তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্যার হিউ বিভার আয়ারল্যান্ডের কাউন্টি ওয়েক্সফোর্ডে একটি শুটিং পার্টিতে যান. সেখানে একটি গোল্ডেন প্লোভার (একধরণের পাখি) কে শিকার করতে গিয়ে তিনি ব্যার্থ হন কেননা পাখিটা খুব দ্রুতগামী ছিলো। তিনি ঐ মুহুর্তে কনফিউজ হয়ে যান যে কোন পাখিটি সবচে দ্রুতগামী? গোল্ডেন প্লোভার?? নাকি রেড গ্রোস। সেদিন সন্ধ্যায় ক্যাস্টলব্রিজ হাউজে তিনি উপলব্ধি করেন যে সারা আয়ারল্যান্ড ও পৃথিবীজুড়ে হয়তো এরকম বহু প্রশ্ন ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে যার উত্তর কোনো পুস্তক বা অন্যা কোথাও উল্লেখ করা হয়নি। ফলে কে কোন ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি, কম, বড়, ছোট ইত্যাদি জানতে গেলে কোনো রেফারেন্স পাওয়া দুঃসাধ্য। এ ভাবনা থেকেই তিনি বুঝতে পারলেন যে এরকম কিছু একটা প্রয়োজন যাতে পৃথিবীর সব রেকর্ড অন্তর্ভুক্ত করা যায়। লন্ডনে তিনি তার ইউনিভার্সিটি বন্ধু নরিস ও রস ম্যাকহির্তা এবং গিনেস কর্মচারী ক্রিস্টোফার শাতাওয়ের সাথে তার পরিকল্পনা শেয়ার করেন। তারাও এতে সমর্থন দেন, আর সে থেকেই যাত্রা শুরু হয় গিনেস বুক অফ রেকর্ডস এর। তথ্যসূত্র: https://en.m.wikipedia.org/wiki/Guinness_World_Records

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ