Call

আমাদের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার একটি অন্যতম ত্রুটি হচ্ছে সৃজনশীলতা চর্চার অভাব। Corona virus(covid-19) তা আর ও খারাপ পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে।শিক্ষাজীবনের বিভিন্ন ধাপে আমরা স্কুল কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পাঠ্যপুস্তক নির্ভর বিদ্যার্জন করে থাকি। ফলে আমাদের মধ্যে সৃজনশীলতা সেভাবে গড়ে উঠে না।

যখন কেউ কোন বিষয়কে সম্পূর্ণ ভিন্ন আঙ্গিকে, নিজস্ব চিন্তাধারার মাধ্যমে দৃষ্টিনন্দন উপায়ে উপস্থাপন করতে সক্ষম হয়, তখন তার সেই সামর্থ্যকে সৃজনশীলতা বলা হয়। সৃজনশীলতার অপর নাম সৃষ্টিশীলতা অর্থাৎ কোন নতুন কিছু সৃষ্টি করার চিন্তাভাবনা কাজ করা।

মানুষ মাত্রই নতুন কিছু খুঁজে বেড়ানোর আকাঙ্ক্ষা,নতুন কিছু আবিষ্কারের জন্য হন্যে হয়ে পড়া। নতুন কিছু উদ্ভাবনের এই যে প্রয়াস, এই যে ত্যাগ-তিতিক্ষা তা তখন-ই সাফল্য এনে দেয় যখন সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটে। ক্রমবর্ধমান আধুনিক সভ্যতার এই যুগে নিত্য নতুন জ্ঞান মানুষের আচার-আচরণ ও চিন্তাধারাকে পরিশীলিত করে,তাকে নতুন করে ভাবতে শেখায়। নতুনত্বের জন্ম দেয়ার এক দুর্নিবার আকাঙ্ক্ষা মানব সভ্যতাকে নতুন রুপ দিয়েছে।

সৃজনশীলতা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। কখনো তা উদ্ভাবনী সৃজনশীলতা, কখনোবা তা কারিগরি সৃজনশীলতা,কখনোবা আবার তা বিশ্লেষণধর্মী সৃজনশীলতা।

উদ্ভাবনী সৃজনশীলতাঃ
নতুন কিছু তৈরী করা কিংবা আবিষ্কার করাই হলো উদ্ভাবন। যারা নতুন কিছু উদ্ভাবন করেন তারা উদ্ভাবনী সৃজনশীল ব্যক্তি। মানুষের প্রয়োজনের সাথে উদ্ভাবনী শক্তির এক গুরুত্বপূর্ণ সমন্বয় হলো উদ্ভাবনী সৃজনশীলতা। যেমন মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধির প্রয়োজনে টমাস আলভা এডিসন এর বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কার পরবর্তীতে বিদ্যুৎ  আবিষ্কার এর পথ সহজতর করে। আমেরিকান প্রকৌশলী মার্টিন কুপার এর মোবাইল আবিষ্কার। এসব-ই হচ্ছে উদ্ভাবনী সৃজনশীলতার উৎকৃষ্ট নমুনা।

কারিগরি সৃজনশীলতাঃ
কারিগরি জ্ঞান ও কাজেকর্মে উৎকর্ষতা প্রয়োগের  মাধ্যমে শিল্প সৃষ্টি করাকে কারিগরি সৃজনশীলতা হিসেবে অভিহিত করা যায়। কারিগরি জ্ঞান মানুষের শৈল্পিক চিন্তাভাবনাকে এক নতুন মাত্রা প্রদান করে,এজন্য সৃজনশীল মনন ও চিন্তাধারার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। যেকোন হস্তশিল্পের কাজ, নিজ উদ্যোগে কোন ব্যবসা শুরু করা ইত্যাদি কারিগরি সৃজনশীলতার অন্তর্ভুক্ত।

বিশ্লেষণী সৃজনশীলতাঃ
এ ধরনের সৃজনশীলতার অভাব বর্তমানে আমাদের দেশে প্রকট। এক সময়ে দেশের সংস্কৃতি অঙ্গনে স্বনামধন্য গায়ক-গায়িকা, গীতিকার,সুরকার এর অবাধ বিচরণ ছিল। অনেক বিখ্যাত কবি-সাহিত্যিকরা বাংলা সাহিত্যকে প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ করে গেছেন। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে গান, কবিতা,গল্প,চিত্র এসব বিশ্লেষণী সৃজনশীলতা চর্চা এখন আর হয় না।

সৃজনশীলতা কেন গুরুত্বপূর্ণঃ
সৃজনশীলতার একটি অন্যতম গুণ হল তা যেকোন কাজকে সহজবোধ্য করে তোলে। যে কাজ অনেক চেষ্টা, অনেক সাধনার ফলেও সমাধান করা যায় না সে কাজের সহজ-সরল সমাধান এনে দেয় সৃজনশীলতা। একজন সৃজনশীল ব্যক্তি তার তীক্ষ্ণ চিন্তা চেতনা ও বুদ্ধিদীপ্ততার সমন্বয়ে যেকোন কাজ সম্পন্ন করতে প্রাধান্য দেন। ফলে সে কাজের ফল খুব সহজেই তার হাতে ধরা দেয়। সঠিক কর্মপন্থা ও সুচারু মানসিকতার সুবাদে সৃজনশীলতা যেকোন কাজে আশানুরূপ অগ্রগতি আনতে বিশেষ ভূমিকা রাখে৷

বর্তমানে শিক্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি গুণাবলী হলো যে,শিক্ষা হতে হবে প্রয়োগধর্মী। শিক্ষা বাস্তবতার চাহিদা পূরণে কাজ করবে। আর শিক্ষার্থীরা তাদের ব্যক্তিজীবনের নানাবিধ ক্ষেত্রে থেকে সেই বাস্তবধর্মী জ্ঞানের প্রয়োগ ঘটাবে। বাস্তবধর্মী তথা সৃজনশীল শিক্ষার আলোকে সে হবে সৃষ্টিশীল গুণসম্পন্ন একজন ব্যক্তি।  সব শ্রেণির মানুষের মধ্যেই শিক্ষা বিপ্লব শুরু হয়েছে। আর জ্ঞানার্জনের মাধ্যমেই সে শিক্ষা বিপ্লবের অগ্রযাত্রা চলমান রাখা সম্ভব। কিন্তু আমাদের জ্ঞানের পরিধি কি আদৌ বৃদ্ধি পাচ্ছে?উত্তর হচ্ছে "না।" আমাদের দেশের সর্বত্র এখন শিক্ষার হার আগের তুলনায় বাড়ছে কিন্তু আমাদের শিক্ষার্জনের মধ্যে সৃজনশীলতার অভাব প্রকট। পুরনো ধ্যান-ধারণার কোন পরিবর্তন ঘটছে না। গতানুগতিকতা থেকে বের হয়ে একটি কল্যাণময় ও আদর্শ সমাজ গঠন করতে যে সৃজনশীলতা ও কর্মদক্ষতা প্রয়োজন তা আমাদের অনেকের মধ্যে অনুপস্থিত।

সৃজনশীলতা চর্চাঃ
অতি দুঃখজনক হলেও সত্য আমাদের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় ছাত্রজীবনে সৃজনশীলতা চর্চার সুযোগ অতি নগণ্য। কিন্তু তাই বলে মনোবল হারানো চলবে না। যে যৎসামান্য সুযোগ সমাজে বিদ্যমান সেগুলোর যথাযথ প্রয়োগ ঘটানোই হবে প্রধান কাজ।


    পর্যাপ্ত গণিতচর্চা
    এদেশের অধিকাংশ মেধাবী তরুণদের মধ্যে উচ্চশিক্ষায় বিদেশে পাড়ি জমানোর হার অত্যন্ত বেশি। বহির্বিশ্বের যেকোন নামীদামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চাইলে অবশ্যই স্যাট,জিআরই,টোয়েফল ইত্যাদি পরীক্ষায় একটি নূন্যতম স্কোর অর্জন করতে হবে। আপনি যে বিষয়েই সেসব দেশে পড়তে চান না কেন, আপনার মেধা পরখ করে দেখার জন্য তাদের পরীক্ষাব্যবস্থার ৫০ শতাংশ স্কোর ভাষাজ্ঞান এর বরাদ্দ থাকে আর ৫০ শতাংশ স্কোর গণিতে দক্ষতার উপর বরাদ্দ থাকে। হয়তো এ প্রশ্ন মনে জাগতেই পারে যে একজন যদি সমাজবিজ্ঞান,অর্থনীতি কিংবা দর্শনতন্ত্র পড়তে চায় তবে তাকে গণিতশাস্ত্রে দক্ষ হতে হবে কেন? এর মূল কারণ হচ্ছে শুধুমাত্র গাণিতিক সমস্যা সমাধানে তার দক্ষতার‍ উপর ভিত্তি করেই একজন মানুষের মেধা ও আইকিউ সম্পর্কে অবগত হওয়া যায়। গণিতচর্চা মানুষের চিন্তাভাবনাকে পরিশুদ্ধ করে,চিন্তার জগৎ প্রসারিত করে। নতুন যেকোনো ধরনের জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার জন্য গণিত বিষয়ে জ্ঞানার্জন এখন রীতিমত অপরিহার্য।

    দেশে নিয়মিতই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গণিত অলিম্পিয়াড, পদার্থবিজ্ঞান অলিম্পিয়াড এর আয়োজন করে থাকে। এসব অলিম্পিয়াড এর প্রশ্নে দারুণ সৃজনশীল প্রশ্নের সমাহার থাকে যা সমাধান করার চেষ্টাই একজন শিক্ষার্থীর চিন্তার দ্বার খুলে দিতে সহায়ক। তাই অবশ্যই সৃজনশীল চিন্তাধারার পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটাতে গণিতচর্চার কোন বিকল্প নেই।


    সুস্থ সংস্কৃতিচর্চা 
    এটি সৃজনশীলতা বিকাশের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ যা মানুষকে উদারতা শেখায়, সবার সঙ্গে মিশতে শেখায় যা তাদের মধ্যে সৃজনশীল মনোভাব সৃষ্টি করে তাদের মন প্রফুল্ল রাখে, সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে তাদেরকে অনুপ্রেরণা জোগায়। কিন্তু অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এখন শুধু পাঠ্যপুস্তক নির্ভর অধ্যয়ন,নিয়মিত পরীক্ষা আর অসুস্থ প্রতিযোগিতায় বিশ্বাসী। ফলে ক্রমাগত হারিয়ে যাচ্ছে সুস্থ ধারার সংস্কৃতিচর্চা। শিক্ষাঙ্গনে একসময় যে অবাধ সংস্কৃতিচর্চা ও খেলাধুলার সুযোগ ছিল তা এখন অনেক জায়গাতেই বিলীন হওয়ার পথে।  লেখাপড়ার পাশাপাশি নিয়মিত সংস্কৃতিচর্চা ও খেলাধুলা চর্চা করলে মেধা ও মননের সুষ্ঠু বিকাশ হয়।

    বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কবিতা আবৃত্তি,সঙ্গীতচর্চা ,বিতর্ক প্রতিযোগিতা,একক অভিনয়,দেয়াল-পত্রিকা প্রকাশ ইত্যাদির আয়োজন করা অতি প্রয়োজন। এছাড়া ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মন প্রফুল্ল ও প্রাণবন্ত রাখা সম্ভব যা তাদের সৃজনশীল চেতনার বিকাশে অবদান রাখতে সক্ষম।


    বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা 
    বর্তমানে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বই পড়ার সংস্কৃতি হারিয়ে গেছে। টিভির চাকচিক্য,স্মার্টফোনের যথেচ্ছ ব্যবহার,সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আসক্তি আমাদের তরুণ সমাজকে ক্রমশ অন্ধকারের পথে ঠেলে দিচ্ছে। তাই সামগ্রিক কল্যাণের স্বার্থেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠাগার থেকে বই সংগ্রহ করে নিয়মিত বইপড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত। বিদ্যালয়ের পাঠাগার থেকে কিংবা বইমেলা থেকে ইতিহাস,দর্শন, জীবনবৃত্তান্ত ইত্যাদি নানাবিধ বিষয়ের বই সংগ্রহ করে নিয়মিত বই পড়ার মাধ্যমেই সাহিত্যচর্চার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে তার মাধ্যমে চিন্তা শক্তির গভীরতা তৈরি হয়,তা পাঠককে যেকোন কিছু নিয়ে নতুন করে ভাবতে শেখায়।

    তরুণদের সৃজনশীলতা চর্চা সামাজিক সম্প্রীতি তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। একজন সৃজনশীল ব্যক্তির চিন্তাধারা ও ভাবনা সব জাতি,ধর্ম,গোত্রের মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শনে অনুপ্রেরণা জোগায়। সৃজনশীলতা ব্যক্তির মনে উদারতা সৃষ্টি করে,বিশ্বমানবতার সেবায় কাজ করতে অনুপ্রাণিত করে, তার মাঝে বিশ্বভ্রাতৃত্ত্ববোধ গড়ে তোলে। ফলে সমাজের সকলের জন্য তার মনে সহযোগিতাপরায়ণ মনোভাব জেগে উঠে যা তাকে সমাজের সকলের সাথে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে থাকতে আহবান জানায়।

    দেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নের স্বার্থে সৃজনশীলতা চর্চার পথ সুগম করা অনিবার্য। সৃজনশীলতা মনোভাবাপন্ন ব্যক্তি ছাড়া ব্যক্তিগত ও জাতিগত উন্নয়ন সম্ভব নয়। শিক্ষা ব্যবস্থার যথাযথ সংস্কার আনয়নের মাধ্যমে প্রয়োগমুখী শিক্ষা ব্যবস্থার প্রচলন করলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সৃজনশীলতার প্রতি উৎসাহ জাগবে যা অদূর ভবিষ্যতে দেশ ও জাতির সামগ্রিক উন্নতিতে বিরাট ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
   

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Unknown

Call

বর্তমান বিশ্ব মারাত্বক সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছে  কিন্তু মানুষের দৈনন্দিন জীবন তো আর থেমে নেই । মানুষকে প্রতিনিয়ত তার কর্ম করতে হচ্ছে। তাই এই পরিস্থিতিতে মানুষ নিজেকে সংকুচিত না রেখে তার কর্ম করতে হচ্ছে।আর আমরা সকল কাজ কর্ম করতে পারি অনলাইনের মাধ্যমে। যেহেতু বর্তমানে আমরা ডিজিটাল যুগে বাস করছি। পৃথিবীর যে কোন তথ্য আমরা আদান-প্রদান করতে পারি। এমনকি মে কোন সমস্যার সমাধান করতে পারি। তাই শখ পূরণের মাধ্যমে আমরা এসব কাজ করতে পারি খুব সহজেই ‌। সুতরাং এভাবে আমাদের বুদ্ধিমত্তা ও সূজনশীলতার বিকাশ ঘটাতে পারি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Unknown

Call

বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতির কারনে ঘর থেকেই বের হতে পারছি না, কিন্তু আমাদের কাজ কর্ম থেমে নই। বাংলাদেশ ডিজিটাল দেশ / আমরা বলতে পারি তথ্য প্রযুক্তির দেশ কেনোনা আমাদের দেশে সকল জাগায়ই কম্পিউটার ব্যবহার করছি, বর্তমান সময়ে কম্পিউটার ছাড়া চলতেই পারি না,, অফিস আদালত সকল জাগায় কম্পিউটার ব্যবহার করছি, 

আমরা সহজেই ঘরে বসে অফিস আদালতের কাজ করতে পারছি এতে আমাদের চলার পথে কাজ গুলা সহজেই করতে পারছি,, 


তাই আমরা বলতে পারি ঘরে বসে কম্পিউটারের মাধ্যমে সকল কাজ করতে পারি,,  


আমরা ঘরে বসে স্কুলের ক্লাস করতে পারছি, ঘরে বসে পরিক্ষা দিতে পারছি এই গুলা সব সৃজনশীলের বিকাশ, 


আমরা ঘরে বসে কম্পিউটার দিয়ে ইউটিউব বা যে কোন মাধ্যমে ভিিডিও দেখে অনলাইনে ইনকাম / আউটসোর্সিং শিখতে

পারি 


আমরা ঘরে বসে যে কোন প্রশ্নের উত্তর খুজে নিতে পারি, Google মামার কাছ থেকে,, সাথে Bissoy.com থেকেও আমরা সকল প্রশ্নের উত্তর খুজে পাচ্ছি 

এভাবে আমাদের বুদ্ধিমত্তা ও সূজনশীলতার বিকাশ ঘটাতে পারি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বর্তমান বিশ্ব মারাত্বক সমস্যার ভিতর দিয়ে যাচ্ছে  কিন্তু মানুষের দৈনন্দিন জীবন তো আর থেমে নেই । মানুষকে প্রতিনিয়ত তার কর্ম করতে হচ্ছে। তাই এই পরিস্থিতিতে মানুষ নিজেকে সংকুচিত না রেখে তার কর্ম করতে হচ্ছে।আর আমরা সকল কাজ কর্ম করতে পারি অনলাইনের মাধ্যমে। যেহেতু বর্তমানে আমরা ডিজিটাল যুগে বাস করছি। পৃথিবীর যে কোন তথ্য আমরা আদান-প্রদান করতে পারি। এমনকি মে কোন সমস্যার সমাধান করতে পারি। তাই শখ পূরণের মাধ্যমে আমরা এসব কাজ করতে পারি খুব সহজে

আউটসোর্সিং শিখতে

পারি 

আমরা ঘরে বসে যে কোন প্রশ্নের উত্তর খুজে নিতে পারি, Google কাছ থেকে,, সাথে Bissoy.com থেকেও আমরা সকল প্রশ্নের উত্তর খুজে পাচ্ছি 

এভাবে আমাদের বুদ্ধিমত্তা ও সূজনশীলতার বিকাশ ঘটাতে পারি


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ