আমি ssc পরিক্ষার্থী। কিন্তু আমার পড়তে বসতে ভালো লাগে না। মোনোযোগও বসে না। আমি কিভাবে এই সমস্যা থেজে মুক্তি পাব? কেউ বিস্তারিত জানান।
Share with your friends
Call

পড়তে বসতে ইচ্ছা করে না। এটা সবারই একটা সাধারণ সমস্যা। কিন্তু ইচ্ছা না করলেও পরীক্ষা তো দিতে হবেই। তা থেকে রেহাই কারও নেই। আপনি যদি এমন কোনো রোগী হয়ে থাকেন যে আপনার পড়তে বসতে একেবারেই ইচ্ছা করছে না। এসময় পড়ায় মন বসাতে যা যা করবেন। ১. লক্ষ্য ঠিক করুন : আপনার লক্ষ্য নিশ্চয়ই ঠিক করাই আছে। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার লক্ষ্যটিকে মনে করে আবার ঝালাই করুন। আপনি চাইছেন এবারের পরীক্ষায় যে করেই হোক একটা আকাঙ্খিত পয়েন্টে নিয়ে যাবেন আপনার রেজাল্ট। এই লক্ষ্যে মটাকে একটু নিবিষ্ট করুন। দেখবেন আপনার মাঝে একটা জিদের উদ্ভব হয়েছে এবং আপনি আবারো পড়ায় মন দিতে পারছেন। ২. ক্ষুধা নিবারণ করুন : এমন অনেক সময় দেখা গেছে যে অতিরিক্ত ক্ষুধা লাগলে আর পড়তে মন চায় না। এমনিতেই পড়তে বসলে একটু পর পর ক্ষুধা লাগে। এ ভালোভাবে খেয়াল করে দেখুন আপনার ক্ষুধা লেগেছে কিনা। যদি ক্ষুধা লেগে থাকে তাহলে তা নিবারণ করার চেষ্টা করুন। অর্থাৎ পর্যাপ্ত পরিমাণে আহার করে আবার পড়তে বসুন। দেখবেন এবার আপনার পড়ায় মন বসেছে। ৩. সময় সচেতন হোন : নির্দিষ্ট মানুষের জন্য নির্দিষ্ট কিছু সময় রয়েছে যে সময়ে পড়া খুব দ্রুত আয়ত্বে আসে। যেমন কেউ অনেক ভোরে পড়েন, কেউ সারাদিন পড়েন. কেউ আবার অনেক রাতে পড়েন। আপনার কোন সময়টাতে পড়া হয় সে সময়ে পড়তে বসুন। প্রয়োজনে একটা রুটিন তৈরি করে নিতে পারেন। যে সময়ে পড়া হয় না সে সময়ে অযথা পড়তে বসে এ্যানার্জি নষ্ট না করে ঘুমিয়ে ব্রেনটাকে বিশ্রাম দিন। ৪. গান শুনুন : গান শুনতে সবারই অনেক ভালো লাগে বিশেষ করে পরীক্ষার সময়ে। যদি এমন হয়ে থাকে যে আপনি হয়ত অনেকক্ষণ ধরে পড়ছেন কিন্তু এমন একটা সময় উপস্থিত যখন আর পড়া মাথায় ঢুকছে না। এমতাবস্থায় আপনি কিছুক্ষণের জন্য গান শুনতে পারেন। এর ফলে আপনি মানসিকভাবে প্রশান্তি পাবেন এবং দেখবেন পড়ায় পুনরায় মনোযোগ ফিরে এসেছে। ৫. ঘুমিয়ে নিন : অনেকক্ষণ ধরে পড়লে মস্তিষ্কে অনেক চাপ পড়ে। ফলে মস্তিষ্ক আর কাজ করতে পারে না। এক্ষেত্রে আপনি যদি কিছুটা সময় ঘুমিয়ে নেন তাহলে ব্রেনের রিফ্রেশমেন্ট হবে। এর ফলে খুব দ্রুত আবার পড়া ক্যাচ করতে পারবে আপনার ব্রেন। এজন্য অতিরিক্ত চাপ কমাতে অবশ্যই কিছুটা ঘুমিয়ে নিন। ৬. মিষ্টি জাতীয় খাবার খান : মিষ্টি জাতীয় খাবার দেহে যাওয়া মাত্র সারা শরীরকে সতেজ করে তোলে। এছাড়া ব্রেনের কাজ করার ক্ষমতা বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। ৭. মেডিটেশন করুন : মেডিটেশন মন ও শরীর দুইই প্রাণবন্ত করে তোলে। মেডিটেশনের ফলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয় এবং কাজ করা ক্ষমতা বেড়ে যায়। এছাড়া মেডিটেশনের ফলে ব্রেন এর রিফ্রেশমেন্ট ঘটে। ফলে পড়া খুব দ্রুত মুখস্ত হয়ে যায় এবং তা বহুক্ষণ মনে থাকে।

Talk Doctor Online in Bissoy App
Manik Raj

Call

আর কয়েকমাস পরেই শুরু হবে

এস. এস. এসি

পরীক্ষা আর আপনি 

এখন বলছেন পড়ালেখার

 প্রতি মনযোগ নাই,এটা কিন্তু

পরীক্ষায় আপনার অনেক

ক্ষতি করবে, পরীক্ষায় ভালমানের রেজাল্ট

করতে হলে বেশি বেশি পড়ালেখা ছাড়া কোনো

গতি নাই!!আপনি নিজেকে বুঝান, 

আপনাকে পড়ালেখা করতেই হবে, ইচ্ছা থাকলে

উপায় হয়।আপনি চিন্তা করুন 

আপনার লক্ষ্যটাকে নিয়ে। 

জীবনে সফল হতে গেলে শিক্ষার 

কোনো বিকল্প নেই। 

পড়াশোনা না করলে আপনি আপনার 

কাঙ্খিত সাফল্যে পৌছাতে পারবেন না। 

আর একটা কথা মনে রাখবেন সময়

 গেলে সাধন হবে না। আপনি সময়ের 

কাজ সময়ে না করলে 

সফল হতে পারবেন না।চেষ্টা করলে

কোনো কিছুই অসম্ভব না!!"বিঃ দ্রঃ

বিশেষ করে এই বিয়ষটা মাথায় রাখবেন

আর কয়েকমাস পরেই আপনার এস,এস,এসি

পরীক্ষা!!!

Talk Doctor Online in Bissoy App