উত্তর:: ১। রোগীকে আগে জানতে হবে তার কোন ধরনের পদার্থ বা পরিবেশে এলার্জী আছে, তারপর সেটাকে এড়িয়ে চলতে হবে। ২। শুষ্ক মৌসুমে ধুলাবালি থেকে রক্ষা পেতে নাকে মুখে মাস্ক এবং চোখে সানগস্নাস ব্যবহার করা যেতে পারে। ৩। ঘরের কার্পেট নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে, এত বাচ্চাদের এলার্জী অনেকাংশে হ্রাস পায়। ৪। গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ, ডিম ইত্যাদিতে যাদের এলার্জী আছে, তাদের তা বর্জন করা ভাল। ৫। ডাক্তারের পরামর্শ মত ওষুধ।সেবনে এবং চোখের ড্রপ ব্যবহারের মাধ্যমে এলার্জীর আক্রমণ হতে চোখকে রক্ষা করা যায়।
দৈনন্দিন জীবনে এলার্জি একটি জটিল সমস্যা। এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা ভুক্তভোগী যে সেই জানে। উপশম করতে যা করতে হবেঃ
১) ১ কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।
২) শুকনো নিম পাতা পাটায় পিষে গুড়ো করুন এবং সেই গুড়ো ভালো একটি কৌটায় ভরে রাখুন।
৩) এবার ইসব গুলের ভুষি কিনুন। ১ চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুড়া ও এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন।
৪) আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন।
৫) প্রতি দিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাত্রে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। ২১ দিন একটানা খেতে হবে।
৬) কার্যকারীতা শুরু হতে ১ মাস লেগে যেতে পারে। ইনশাআল্লাহ ভালো হয়ে যাবে এবং এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের ডিম, বেগুন, গরু, চিংড়ি সহ অন্যান্য খাবার খেতে পারবেন।